1/8 গত কয়েকদিনে ভারতে ওমিক্রন কেসের সংখ্যা বেড়েছে। ভারতে এই প্রজাতি ধরা পড়ার এক মাসের মধ্যেই ওমিক্রন কেসের সংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। সংখ্যাটি জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য পাঠানো নমুনার সংখ্যার উপরেও নির্ভর করছে। ফাইল ছবি : পিটিআই
2/8 কারণ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেছেন যে জিনোম সিকোয়েন্সিং একটি ডায়াগনস্টিক টুল নয়। আসলে এটি একটি নজরদারি এবং মহামারী মূল্যায়ন ও ট্র্যাকিং টুল। অর্থাত্ এর বেশিও ছড়িয়ে থাকতে পারে এই ভেরিয়েন্ট। ফাইল ছবি : পিটিআই
3/8 'আমরা এটুকু নিশ্চিত করতে পারি যে ট্র্যাকিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত নমুনা নেওয়া হচ্ছে,' নীতি আয়োগ (স্বাস্থ্য) সদস্য ডক্টর ভি কে পল এমনটাই জানালেন। ফাইল ছবি : পিটিআই
4/8 এই ভ্যারিয়েন্টে সংক্রমণে লক্ষণগুলি সামান্য আলাদা। আর এটাই দ্রুত প্রাথমিক শনাক্তকরণের চাবিকাঠি বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ এর লক্ষণগুলি ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের কোভিড সংক্রমণের থেকে কিছুটা আলাদা। ফাইল ছবি : পিটিআই
5/8 পার্থক্য ব্যাখ্যা করে, AIIMS-এর ডাঃ পুনেট মুসরা বলেৃন, এটাই স্বাভাবিক যে বিভিন্ন ভেরিয়েন্টের বিভিন্ন প্রধান উপসর্গ থাকবে। ওমিক্রনে শ্বাসকষ্টের উপসর্গ হয় না।ফাইল ছবি : পিটিআই
6/8 এটাই আগের ভ্যারিয়েন্টগুলির থেকে অনেকটাই ভিন্ন। ফলে এই ভ্যারিয়েন্টটি সম্ভবত ফুসফুসে বৃদ্ধি পাচ্ছে না। অতএব, ফুসফুসে এর প্রভাব ন্যূনতম। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)