ভারতের জন্য তিনি 'অপয়া'। ২০১৪ সাল থেকে যেকটা আইসিসি টুর্নামেন্টের নকআউট ম্যাচে ভারত রিচার্ড কেটলবরোর আম্পায়ারিংয়ে খেলেছে, সবকটিতেই হেরেছে তারা। তবে এটা তো না হয় 'কুসংস্কার'। এছাড়াও বারংবার 'ভুল' সিদ্ধান্তের জন্য শিরোনামে উঠে এসেছেন রিচার্ড কেটলবরো।
1/5 গতকাল বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের চতুর্থ দিনে শুভমন গিলের আউট নিয়ে বিতর্ক চরমে। স্লিপে শুভমনের ক্যাচটি ধরেন ক্যামেরন গ্রিন। বলের নীচে তাঁর হাত থাকলেও বলটি মাটিতে বা ঘাসে লেগেছিল বলে মত অধিকাংশ ক্রিকেট বোদ্ধার। তবে থার্ড আম্পায়ার রিটার্ড কেটলবরো সেটিকে আউট দেন। যা নিয়ে বর্তমানে চরমে বিতর্ক।
2/5 গতকাল বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের চতুর্থ দিনে শুভমন গিলের আউট নিয়ে বিতর্ক চরমে। স্লিপে শুভমনের ক্যাচটি ধরেন ক্যামেরন গ্রিন। বলের নীচে তাঁর হাত থাকলেও বলটি মাটিতে বা ঘাসে লেগেছিল বলে মত অধিকাংশ ক্রিকেট বোদ্ধার। তবে থার্ড আম্পায়ার রিটার্ড কেটলবরো সেটিকে আউট দেন। যা নিয়ে বর্তমানে চরমে বিতর্ক।
3/5 তবে রিচার্ড কেটলবরো এই একই ধরনের ক্যাচকে আউট না দিয়েও বিতর্কে জড়িয়েছেন এর আগে। চলতি বছরেই জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়ে টেস্ট খেলেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেই সিরিজের একটি ম্যাচে থার্ড আম্পায়ার ছিলেন কেটলবরো। সেই ম্যাচে ন্যাথান লায়নের বলে খোঁচা মেরে স্মিথের হাতে পাঠিয়েছিলেন প্রোটিয়া ব্যাটার হেনরিখ ক্লাসেন। গতকালকের গ্রিনের মতেই স্মিথ সেই ক্যাচটি ধরেছিলেন বটে। তবে খুব সম্ভবত বল লেগেছিল মাটিতে। সেটিকে আউট দেননি কেটলবরো। তবে অজি মিডিয়ার জাবি ছিল, সেটা আউট ছিল।
4/5 এদিকে ২০২২ সালের টি২০ বিশ্বকাপে ভারতের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অক্ষর প্যাটেলকে আউট দেওয়া নিয়েও জোর বিতর্ক হয়েছিল। থার্ড আম্পায়ারের কুর্সিতে ছিলেন সেই রিচার্ড কেটলবরো। সেই ঘটনায় যখন উইকেট ভাঙা হয়, তখন নিশ্চিত ভাবে অক্ষর ক্রিজের বাইরে ছিলেন। তবে পাক উইকেটরক্ষক মহম্মদ রিজওয়ান হাত দিয়েই উইকেট ভাঙেন। তাঁর হাতে বল ছিল না। বলটি অবশ্য উইকেট স্পর্ষ করেছিল। তবে এটা স্পষ্ট ছিল যে বলের আঘাতে উইকেট ভাঙেনি। তাও অক্ষরকে আউট দিয়েছিলেন কেটলবরো।
5/5 এদিকে ২০২০ সালে সাউথহ্যাম্পটনে ইংল্যান্ড বনাম পাকিস্তানের টেস্ট ম্যাচে স্মার্টওয়াচ পরেই মাঠে নেমে পড়েছিলেন কেটলবরো। যা নিয়ম বিরুদ্ধ। মাঠ ঢোকার আগে সব ক্রিকেটার এবং ম্যাচ আধিকারিকদের নিজেদের মোবাইল ও ইলেকট্রনিক যোগাযোগের যন্ত্র জমা রাখতে হয়। এই আবহে রিচার্ডের বিরুদ্ধে আইসিসির দুর্নীতি দমন শাখায় অভিযোগ জমা পড়েছিল।