বলা হয় জন্মাষ্টমীর তিথি যদি সোমবার ও বুধবার পড়ে, তাহলে তা খুবই শুভ। আর বুধবার ৬ সেপ্টেম্বর দুপুর ৩.৩৭ মিনিট থেকে পড়ছে জন্মাষ্টমীর তিথি। এই জন্মাষ্টমীতে রয়েছে দুর্লভ জয়ন্তী যোগ। ফলে দিনটি খুবই শুভ। তিথি ছেড়ে যাবে ৭ সেপ্টেম্বর ৪.১৪ মিনিটে।
1/6 কথায় বলে, পুজোয় ফল অর্পণ করলে মেলে সু-'ফল'। আর সেই কথা অনুযায়ী, শাস্ত্রমতে বিভিন্ন পুজোয় অর্পণ করা হয় ফল। ফল অর্পণের ফলে মেলে মনের আকাঙ্খিত জিনিস। এদিকে, জন্মাষ্টমীর পুজোয় শসা অর্পণের একটি বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে। এছাড়াও দেবতার উদ্দেশে ভোগ প্রসাদে কী কী পড়ে পাতে, তা দেখে নেওয়া যাক।
2/6 জন্মাষ্টমীর তিথি পড়ছে বুধবার- বলা হয় জন্মাষ্টমীর তিথি যদি সোমবার ও বুধবার পড়ে, তাহলে তা খুবই শুভ। আর বুধবার ৬ সেপ্টেম্বর দুপুর ৩.৩৭ মিনিট থেকে পড়ছে জন্মাষ্টমীর তিথি। এই জন্মাষ্টমীতে রয়েছে দুর্লভ জয়ন্তী যোগ। ফলে দিনটি খুবই শুভ। তিথি ছেড়ে যাবে ৭ সেপ্টেম্বর ৪.১৪ মিনিটে।
3/6 শসা ও নালছেদ- জন্মাষ্টমীতে বিভিন্ন উপাচারের মধ্যে অন্যতম হল গর্ভনালছেদ। এই প্রতীকী হিসাবে শসাকে ব্যবহার করা হয়। মাঝরাতে শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথিতে ডাঁটা-ওয়ালা শসার ডাঁটিটি কেটে দিয়ে গর্ভনাল ছেদ করা হয়। মনে করা হয় এরপরই শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়। এর আগে শসাকে শ্রীকৃষ্ণের পাশে রাখা হয়। পরে ১২ টা নাগাদ একটি কয়েন দিয়ে শসা ও চার ডাঁটি কাটা হয়।
6/6 ভোগে বিশেষ মিষ্টিমুখ- বাড়িতে পায়েস বানিয়ে নিয়েও তা লাড্ডু গোপালকে দিতে পারেন। এছাড়াও সুজি ও ময়দা মিশিয়ে মালপোয়া বানালে তা পুজোয় শ্রীকৃষ্ণকে দিতে পারেন।