Padma Bridge Inauguration Live Updates: 'পদ্মার বুকে স্বপ্নের সেতু'। ঐতিহাসিক সেতুর উদ্বোধন করলেন বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যে সেতু ঘিরে বাংলাদেশের মানুষ তো বটেই, প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যেও আবেগের বিস্ফোরণ হয়েছে। হাসিনার আশা, পদ্মা সেতুর হাত ধরে বাংলাদেশে উন্নয়নের জোয়ার আসবে। আমূল বদলে যাবে বাংলাদেশ।
করে দেখালো বাঙালি! পদ্মা সেতু ঢুকে পড়তে পারে দেশ বিদেশের ইঞ্জিনিয়ারিং সিলেবাসে
করে দেখালো বাঙালি! পদ্মা সেতু ঢুকে পড়তে পারে দেশ বিদেশের ইঞ্জিনিয়ারিং সিলেবাসে – আরও পড়ুন
হাসিনার কণ্ঠে সুকান্তের কবিতা
Padma Bridge Inauguration: ঐতিহাসিক পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গলায় শোনা গেল সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা। দাবি করেন, প্রচুর বাধা-বিপত্তি, প্রতিকূলতা পেরিয়ে পদ্মা সেতুর স্বপ্নপূরণ হয়েছে। টেকেনি। নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু তৈরি করেছে বাংলাদেশ। — বিস্তারিত পড়ুন এখানে
স্বপ্ন নয়, বাস্তব হল পদ্মা সেতু
পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে ফলক উন্মোচন করলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে আজ থেকে আমজনতা পদ্মা সেতু ব্যবহার করতে পারবেন না। আগামিকাল সকাল থেকে পারবেন।
পদ্মা সেতুর জাজিরায় পৌঁছে গেলেন হাসিনা
পদ্মা সেতুর জাজিরায় পৌঁছে গেলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মিগ ২৯ প্রদর্শনী হল পদ্মা সেতুর আকাশে
মিগ ২৯ প্রদর্শনী হল পদ্মা সেতুর আকাশে। আপাতত জাজিরায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যা পদ্মা সেতুর অপর প্রান্ত। সেখানে একটি ফলক উন্মোচন করবেন।
পদ্মা সেতুর মাঝে নামলেন হাসিনা
পদ্মা সেতুর মাঝে নামলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবার বাংলাদেশের বায়ুসেনা আকাশপথে প্রদর্শনী করবে।
Padma Bridge Inauguration: শুধু ইট-কংক্রিটের ভিত নয়, পদ্মা সেতু বাংলাদেশের গর্ব, মর্যাদার প্রতীক: হাসিনা
পদ্মা সেতু শুধুমাত্র কোনও সেতু নয় বা ইট, সিমেন্ট, কংক্রিটের ভিত্তি নয়। এই সেতু বাংলাদেশের অহঙ্কার, গর্ব এবং আত্মমর্যাদার প্রতীক। এমনই মন্তব্য করলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। – বিস্তারিত পড়ুন এখানে
‘উত্তাল পদ্মার বুকে গৌরবের প্রতীক', ঐতিহাসিক পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হাসিনার
রচিত হল ইতিহাস। আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মাওয়া প্রান্তে ফলক উন্মোচন করেন। এবার তিনি সেতু দিয়ে অপর প্রান্তে যাচ্ছেন।
Padma Bridge Bangladeesh: জনগণের দেওয়া সাহসেই আমাদের পদ্মা সেতু মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে: হাসিনা
সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়ার পর শত প্রতিকূলতার মধ্যেও তা বাস্তবায়নের কঠিন যাত্রায় সঙ্গে থাকায় দেশের মানুষের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী৷ তিনি বলেন, ‘মানুষের কাছ থেকে যে অভূতপূর্ব সাড়াটা আমি পেয়েছিলাম, সেটাই কিন্তু আমার সাহস আর শক্তি৷… মানুষ আমার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন৷ তাঁদেরই সাহসে এই পদ্মা সেতু আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে৷’ - আরও পড়ুন বিস্তারিত
কিছুক্ষণ পরেই আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন
শেষ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। কিছুক্ষণের মধ্যেই এসে যাবে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। মাওয়া পয়েন্টে টোল দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নব অধ্যায়ের সূচনা করতে চলেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যিনি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন।
স্মারক স্টাম্প ও নোট প্রকাশিত
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্মারক ডাকটিকিট এবং ১০০ টাকার স্মারক নোট প্রকাশ করা হল। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা তুলে দেওয়া হল। যা চিনা নির্মাণকারী সংস্থা দিল।
‘ষড়যন্ত্রকারীদের’ তোপ হাসিনার
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: যাঁরা পদ্মা সেতুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিলেন, তাঁরা ভুল বুঝতে পেরেছেন বলে আশা করছি। আমার কারও প্রতি অভিযোগ-অনুযোগ নেই। তাঁদের মধ্যে বিশ্বাস গড়ে উঠুক যে বাংলাদেশ পারবে। তাঁদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক।
'বঙ্গবন্ধুর দেখানো সোনার বাংলা তৈরি করব আমরা'
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: পদ্মা সেতু উদ্বোধনের দিকে আমরা শপথ করি যে বঙ্গবন্ধুর দেখানো সোনার বাংলা তৈরি করব আমরা। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হয়ে উঠবে বাংলাদেশ।
‘আমার বাবা, মা, ভাইকে হত্যার পর বাংলাদেশের মানুষ আমার সঙ্গে ছিলেন’
আবেগতাড়িত হয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বললেন, 'আমার বাবা, মা, ভাইকে হত্যার পর বাংলাদেশের মানুষ আমার সঙ্গে ছিলেন। আওয়ামি লিগ সভানেত্রী করায় আমি দেশে ফিরতে পেরেছিলাম। তখনই ভেবেছিলাম, বাংলাদেশ এত অবহেলিত থাকতে পারে না।'
‘সকল অন্ধকার ভেদ করে আলোর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: সকল অন্ধকার ভেদ করে আলোর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
‘আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন দিশা দেখাবে পদ্মা সেতু’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন দিশা দেখাবে পদ্মা সেতু।
‘পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ বিশ্বজুড়ে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পাঠ্যক্রমে সামিল করা যেতে পারে’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: বিশ্বের সবথেকে খরস্রোতা নদী হল অ্যামাজন। তারপরেই হল পদ্মা। পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ বিশ্বজুড়ে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পাঠ্যক্রমে সামিল করা যেতে পারে। কারণ এখানে এমন সব কাজ করা হয়েছে, যা বিশ্বে কোথাও হয়নি।
'বাংলাদেশ বিশ্বে প্রমাণ করেছে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ এটা'
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: বাংলাদেশ বিশ্বে প্রমাণ করেছে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ এটা। বাংলাদেশের মানুষকে স্যালুট জানাচ্ছি।
'করোনাভাইরাস, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ সত্ত্বেও ছুটছে বাংলাদেশের অর্থনীতি', বললেন হাসিনা
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: আজকের পদ্মা সেতু মানুষের সহযোগিতায় করতে পেরেছি। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধসে যায়নি। করোনাভাইরাস, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মোকাবিলা করেও আজ বাংলাদেশের অর্থনীতি সচল।
‘বঙ্গবন্ধু আমাদের আত্মনির্ভরশীল হতে শিখিয়েছিলেন’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: অনেকেই নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। তাঁরা ভাবতেন, সবসময় অন্যদের উপর নির্ভরশীল থাকবে। বঙ্গবন্ধু আমাদের আত্মনির্ভরশীল হতে শিখিয়েছিলেন।
‘পদ্মা সেতুতে কোনওদিন দুর্নীতি করতে পারি না আমরা’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: পদ্মা সেতুতে কোনওদিন দুর্নীতি করতে পারি না আমরা। পরে সেটা প্রমাণিত হয়। বাংলাদেশ আমাদের দেশ। এই দেশ আমার বাবা স্বাধীন করে দিয়ে গিয়েছেন। যতই অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা করুন, তা অতিক্রম করেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
‘পদ্মা সেতু বাংলাদেশের সক্ষমতা, মর্যাদার প্রতীক’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: পদ্মা সেতু বাংলাদেশের সক্ষমতা, মর্যাদার প্রতীক।
‘মাথা উঁচু করে সারা বিশ্বে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ’, বললেন হাসিনা
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই হাঁটছে বাংলাদেশ। আমাদের জাতির জনক আমাদের মাথা নোয়াতে শেখাননি। মাথা উঁচু করে সারা বিশ্বে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ।
'পদ্মা সেতুর ৪২ পিলার বাংলাদেশের আত্মমর্যাদার ভিত', বললেন হাসিনা
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: পদ্মা সেতুর ৪২ টি পিলার বাংলাদেশের আত্মমর্যাদার ভিত।
পদ্মা সেতু আমাদের গর্ব, অহংকার, প্রত্যয়: হাসিনা
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: এটা শুধুমাত্র সেতু নয়। লোহা-ইস্পাত-স্টিলের সেতু নয়। পদ্মা সেতু আমাদের গর্ব, অহংকার, আমাদের মর্যাদার শক্তি। এই সেতু বাংলাদেশের মানুষের। সেতুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের প্রত্যয়, সৃজনশীলতা, সাহস।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের মঞ্চে আবেগপ্রবণ হাসিনা
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের মঞ্চে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের কাছে পদ্মা সেতু
বিশেষজ্ঞদের মতে, পদ্মা সেতু স্রেফ সেতু নয়, বাংলাদেশের ভাগ্য ঘোরানোর কল। পদ্মা সেতু পরিবহণের জন্য খুলে গেলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে জোয়ার আসবে। পরিকল্পনা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলমের দাবি, পদ্মা সেতুর কারণে দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলাদেশে প্রাণশক্তির সঞ্চার হবে। একলাফে জিডিপি ১.২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
‘সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু’, পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের আগে হাসিনা
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: দীর্ঘ ২৩ বছরের সংগ্রাম এবং ন'মাসের মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমানকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। শ্রদ্ধা জানাচ্ছি মুক্তিযোদ্ধাদের।
আর কিছুক্ষণ পরেই বাস্তব হচ্ছে পদ্মা সেতু, ভাষণ শুরু হাসিনার
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা: ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ। কিছুক্ষণ পরেই পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করব। বাংলাদেশের সকল মানুষ এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
‘মাথা নোয়াবার নয়। বাঙালি যেহেতু, বঙ্গবন্ধু দিয়েছেন দেশ'
‘মাথা নোয়াবার নয়। বাঙালি যেহেতু, বঙ্গবন্ধু দিয়েছেন দেশ, তুমি দিলে পদ্মা সেতু।’ পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে বাজানো হল থিম সং।
পদ্মা সেতুর নির্মাণে খরচ কত?
পদ্মা সেতুর নির্মাণে মোট ৩০,১৯৩ কোটি টাকা খরচ হয়েছে (বাংলাদেশি মুদ্রায়)।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের মঞ্চ থেকেই কার্যত ভোটের প্রচারের ঢাকে কাঠি কাদেরের
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের মঞ্চ থেকেই কার্যত ভোটের প্রচারের ঢাকে কাঠি বাংলাদেশের সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের। শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করলেন। দাবি করলেন, পুরো বাংলাদেশের মানুষ চেয়েছিলেন যে পদ্মা সেতুর সঙ্গে হাসিনার নাম জুড়ে যাক। কিন্তু হাসিনা তা চাননি। তবে কাদেরের দাবি, মানুষের হৃদয়ে নাম লিখে গিয়েছেন হাসিনা।
'শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন, আমরা বীরের জাতি', পদ্মা সেতুর অনুষ্ঠানে কাদের
বাংলাদেশের সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, 'শেখ হাসিনাকে স্যালুট। দেশে-বিদেশের চক্রান্ত অতিক্রম করে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন, আমরা বীরের জাতি।'
Padma Bridge: শুটিংয়ের নয়া দিগন্ত, মন কেমন করলে যাবেন বাড়ি - পদ্মা সেতুতে আশা সংস্কৃতি মহলের
‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ ২০১৮’ জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী পিরোজপুরে মেয়ে৷ তাঁর কাছে আগে বাড়িতে যাওয়া ছিল বেশ ঝক্কির৷ পদ্মা সেতু নিয়ে তিনি বলেন, ‘ফেরির ভয়ে বছরের পর বছর বাড়ি যাওয়া হয়নি৷ এমনও হয়েছে যে, বিমানে উড়ে যশোর গিয়েছি, সেখান থেকে বাড়ি গিয়েছি৷ এখন আমার জন্য বাড়ি যাওয়া খুব সহজ হয়ে যাবে৷ আমি একদিন ছুটি পেলেও এখন গ্রামের বাড়িতে বাবা-মায়ের কাছে চলে যাব’ – বিস্তারিত পড়ুন এখানে
লড়াইটা শুরু ২ দশক আগে, একনজরে পদ্মা সেতুর ইতিহাস
পদ্মা সেতুর ইতিহাস (পঞ্চম): গত ১৪ জুন একসঙ্গে পদ্মা সেতুর সব ল্যাম্পপোস্ট জ্বালানো হয়। আজ সেই সেতুর উদ্বোধন করা হচ্ছে। রবিবার জনসাধারণের জন্য সেই সেতু খুলে দেওয়া হবে। ঢাকা বিভাগের ছয় জেলা এবং বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৬ জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে।
স্বপ্ন পরিণত হয়েছে বাস্তবে: বাংলাদেশ
বাংলাদেশ: স্বপ্ন পরিণত হয়েছে বাস্তবে। এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে যুক্ত হবে পদ্মা সেতু। বাংলাদেশের প্রথম দোতলা সেতু।
লড়াইটা শুরু ২ দশক আগে, একনজরে পদ্মা সেতুর ইতিহাস
পদ্মা সেতুর ইতিহাস (চতুর্থ): যাবতীয় বাধা কাটিয়ে ২০১৪ সালের ২৬ নভেম্বর মূল সেতুর নির্মাণ শুরু হয়েছিল। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে সেতুর নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেছিলেন হাসিনা। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যান বসানো হয়। ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর পদ্মা সেতুর ৪১ তম (৪২ টি পায়ার) তথা শেষ স্প্যানটি বসানো হয়। তারপর ধাপে ধাপে শেষ করা হয় ঢালাই এবং অন্যান্য কাজ।
'ঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করলে ১০০ বছর অনায়াসে থাকবে পদ্মা সেতু'
'ঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করলে ১০০ বছর অনায়াসে থাকবে পদ্মা সেতু।' জানালেন বাংলাদেশ সরকারের কর্তা।
‘উত্তাল পদ্মার বুকে গৌরবের প্রতীক পদ্মা সেতু'
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, ‘উত্তাল পদ্মার বুকে আজ জাতির গৌরবের প্রতীক হয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।’
‘গায়ে কাঁটা দিচ্ছে', পদ্মা সেতুর ঐতিহাসিক মুহূর্ত আরও কাছে
কয়েক মিনিট পরেই আসবে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ইতিমধ্যে মাওয়া পয়েন্টে এসে পৌঁছে গেলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিছুক্ষণ পরেই বাংলাদেশের গর্ব পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ সকাল ১১ টা ১২ মিনিটে (বাংলাদেশের সময়) মাওয়া পয়েন্টে টোল দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নব অধ্যায়ের সূচনা করতে চলেছেন। যাঁরা সেই ঐতিহাসিক মুহূর্ত সাক্ষী থাকতে এসেছেন, তাঁদের বক্তব্য, গায়ে কাঁটা দিচ্ছে।
এসে গিয়েছে মাহেন্দ্রক্ষণ, পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে চলে এলেন হাসিনা
পদ্মার পাড়ে চলে এলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানস্থলে এসে গিয়েছেন তিনি।
লড়াইটা শুরু ২ দশক আগে, একনজরে পদ্মা সেতুর ইতিহাস
পদ্মা সেতুর ইতিহাস (তৃতীয়): বিশ্বব্যাঙ্কের সঙ্গে ঋণচুক্তি বাতিল হয়ে যাওয়ায় বিশ বাঁও জলে পড়ে যায় পদ্মা সেতুর নির্মাণ। যদিও দমতে রাজি ছিলেন না হাসিনা। ২০১২ সালে হাসিনা প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, বিশ্বব্যাঙ্ক ঋণ দিক বা না দিক, পদ্মা সেতু হবেই। ২০১২ সালের জুলাইয়ে বাংলাদেশ মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নেয়, নিজেদের টাকায় স্বপ্নের প্রকল্প গড়ে তোলা হবে।
আবেগের মধ্যেও মানতে হবে করোনা বিধিনিষেধ, পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের আর্জি বাংলাদেশের
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় অংশগ্রহণকারীদের করোনাভাইরাসের বিধিনিষেধ মেনে চলার অনুরোধ করেছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক বেনজির আহমেদ – বিস্তারিত পড়ুন এখানে
প্রবাসেও পদ্মা সেতুর আবেগ, রাত জেগে উচ্ছ্বাস নিউ ইয়র্কে
আমেরিকার নিউ ইয়র্কে মধ্যরাত হয়ে এসেছে। সেখানেও পদ্মা সেতু ঘিরে উৎসবের আমেজ চলছে। নিউ ইয়র্কে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের তরফে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তাতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এসেছেন। শুধু যাঁরা বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছেন, তাঁরা নয়। পদ্মা সেতুর আবেগে ভেসে গিয়েছেন নবপ্রজন্মের প্রতিনিধিরা। যাঁরা মার্কিন মুলুকেই জন্মগ্রহণ করেছেন।
ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে রওনা হাসিনার
এগিয়ে আসছে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে করে রওনা দিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন নিয়ে কলকাতায় উন্মাদনা
কলকাতায় বাংলাদেশ হাই কমিশনে বিশেষ অনুষ্ঠানে আয়োজন করা হয়েছে। কলকাতা পুরনিগমের সহযোগিতায় কলকাতার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বোর্ড লাগানো হয়েছে।
লড়াইটা শুরু ২ দশক আগে, একনজরে পদ্মা সেতুর ইতিহাস
পদ্মা সেতুর ইতিহাস (দ্বিতীয়): কিন্তু সেতু নির্মাণের দরপত্র হাঁকতেই ২০১০ সাল চলে এসেছিল। তারইমধ্য়ে পরের বছর পদ্মা সেতুতে রেলপথ যুক্ত করার পরিকল্পনায় অনুমোদন মিলেছিল। দিনকয়েক পরেই বিশ্ব ব্যাঙ্ক ১২০ কোটি ডলারের ঋণের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। দুর্নীতির অভিযোগে অক্টোবর ঋণ প্রদানের প্রক্রিয়া স্থগিত করে দিয়েছে বিশ্বব্যাঙ্ক। ২০১২ সালে চুক্তি বাতিল করে দেওয়া হয়। যদিও পরবর্তীতে দুর্নীতির প্রমাণ মেলেনি।
লড়াইটা শুরু ২ দশক আগে, একনজরে পদ্মা সেতুর ইতিহাস
পদ্মা সেতুর ইতিহাস (প্রথম): ২০২২ সালে পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হলেও সেই সেতুর স্বপ্ন দেখা হয়েছিল গত শতাব্দীতে। পদ্মা নদীর উপর সেতু নির্মাণের জন্য ১৯৯৮-৯৯ সালে প্রাথমিক সমীক্ষা করা হয়েছিল। ২০০১ সালের ৪ জুলাই পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
'উত্তাল পদ্মে গর্বের সেতু', কিছুক্ষণ পরেই উদ্বোধন পদ্মা সেতুর
ইতিহাস এবং আবেগের বিস্ফোরণ - 'উত্তাল পদ্মে গর্বের সেতু' পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ঘিরে উন্মাদনা ক্রমশ বাড়ছে। সভাস্থলে ইতিমধ্যে প্রচুর মানুষ ভিড় জমিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়াতেও ‘#আমাদের_পদ্মাসেতু', '#স্বপ্নের_পদ্মাসেতু’ ট্যাগ ব্যবহার করে আবেগের বিস্ফোরণ হচ্ছে। কিছুক্ষণ পরেই বাংলাদেশের গর্ব পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ সকাল ১১ টা ১২ মিনিটে (বাংলাদেশের সময়) মাওয়া পয়েন্টে টোল দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নব অধ্যায়ের সূচনা করতে চলেছেন।
‘#আমাদের_পদ্মাসেতু', '#স্বপ্নের_পদ্মাসেতু’ - আবেগের বিস্ফোরণ বাংলাদেশে
পদ্মা সেতু ঘিরে আবেগের বিস্ফোরণ বাংলাদেশে। আবেগে কার্যত সারারাত জেগে কাটিয়েছেন বাংলাদেশের মানুষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ট্যাগ ছড়িয়েছে। নেটিজেনরা ব্যবহার করছেন, ‘#আমাদের_পদ্মাসেতু', '#স্বপ্নের_পদ্মাসেতু’।
সেজে উঠেছে পদ্মা সেতু
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘিরে উন্মাদনা ক্রমশ বাড়ছে। প্রচুর মানুষ এসেছেন। সবুজ-লাল জামাকাপড় পড়ে এসেছেন। পদ্মার উপর দিয়ে প্রচুর সজ্জিত নৌকা চলছে। সভাস্থলে দেশাত্মবোধক গান চলছে।
পদ্মা সেতুর হাত ধরে বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন
এতদিন ঢাকা থেকে দেশের দক্ষিণাংশে যাতায়াত কষ্টসাধ্য ছিল। ফেরি সার্ভিসের মাধ্যমে আমজনতার যাতায়াত এবং পণ্য পরিবহণের জন্য প্রচুর সময় লাগত। বিশেষত পণ্য নষ্টও হতে যেত। পদ্মা সেতু খুলে যাওয়ায় প্রচুর সময় বাঁচবে। বঙ্গবন্ধু সেতু, ভৈরব সেতু, লালন শাহ সেতুর মতো সেতু এতদিন যেভাবে ঢাকার সঙ্গে বাংলাদেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিম এবং পূর্ব দিকের সংযোগ গড়ে তুলেছে, এবার সেই কাজটাই করবে পদ্মা সেতু।
পদ্মা সেতুর ফলে কলকাতা ও ঢাকার দূরত্ব অনেকটা কমবে
পদ্মা সেতুর ফলে কলকাতা এবং ঢাকার মধ্যে দূরত্ব প্রায় ৫০ শতাংশ কমে যাবে। আগে কলকাতা থেকে ঢাকা আসতে ৪০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হত। ১০ ঘণ্টা লাগত। পদ্মা সেতু চালু হলে মাত্র চার ঘণ্টা কলকাতা থেকে ঢাকার পৌঁছানো যাবে। যে সেতুর একতলা দিয়ে ট্রেন চলবে। দ্বিতীয় তলা দিয়ে যাবে গাড়ি।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে বাংলাদেশকে শুভেচ্ছা ভারতের
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগেরদিন ভারতীয় হাইকমিশনের তরফে বলা হয়েছে, ‘বহুল প্রতীক্ষিত এই প্রকল্পটির সমাপ্তি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী সিদ্ধান্ত ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বের সাক্ষ্য দেয়। এই সাফল্য প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তকে প্রমাণ করে এবং এতে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস ছিল, যা আমরা অবিচলভাবে সমর্থন করে এসেছি যখন বাংলাদেশ একাই এই প্রকল্পটি এগিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।’
'পদ্মকন্যার' অপেক্ষায় মাওয়া পয়েন্ট, উপচে পড়ছে ভিড়
পদ্মা সেতুর নির্মাণের জন্য 'পদ্মকন্যা' উপাধি পেয়েছেন শেখ হাসিনা। তিনি কখন মাওয়ায় আসবেন, তা নিয়ে উন্মাদনা ক্রমশ বাড়ছে। ইতিমধ্যে প্রচুর মানুষ মুন্সিগঞ্জের মাওয়া পয়েন্টে ভিড় জমিয়েছেন। যত সময় যাচ্ছে, ভিড় বাড়ছে। সকাল ১০ টা থেকে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হবে।
এবার বাড়ি ফেরার আনন্দ আলাদা- স্বপ্নের পদ্মা সেতু নিয়ে আবেগে ভাসছেন শাকিব
এবার বাড়ি ফেরার আনন্দ আলাদা- স্বপ্নের পদ্মা সেতু নিয়ে আবেগে ভাসছেন শাকিব - বিস্তারিত পড়ুন এখানে
কখন পদ্মা সেতুর উন্মোচন করবেন হাসিনা?
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্মসূচি: শনিবার মাওয়া পয়েন্টের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। সকাল ৯ টা ৩০ মিনিট থেকে সেই অনুষ্ঠান শুরু হবে। সকাল ১১ টা ১২ মিনিটে মাওয়া পয়েন্টে টোল দেবেন হাসিনা। তারপর বাংলাদেশের মানুষের জন্য পদ্মা সেতু উৎসর্গ করবেন। তারপর পদ্মের অপর তীর জাজিরায় যাবেন। সেখানে দ্বিতীয় ফলক উন্মোচন করবেন হাসিনা।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু হল পদ্মা সেতু
পদ্মা সেতু ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ। পদ্মার দুই তীর মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ও শরিয়তপুরের জাজিরাকে যুক্ত করবে বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু পদ্মা সেতু। তার ফলে ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণাংশের যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে।
গর্বের সূর্যোদয় বাংলাদেশে, আজ পদ্মা সেতুর উদ্বোধন শেখ হাসিনার
পূরণ হতে চলেছে এক অদম্য স্বপ্ন। আজ বাংলাদেশের গর্ব পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সকাল ১১ টা ১২ মিনিটে (বাংলাদেশের সময়) মাওয়া পয়েন্টে টোল দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নব অধ্যায়ের সূচনা করতে চলেছেন। পদ্মা সেতু মামুলি কোনও ব্রিজ নয়, পদ্মা সেতু হল বাংলাদেশের আবেগ, অর্থনীতির মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া অনুঘটক।