উৎসবের মরশুম প্রায় এসে গিয়েছে। কয়েকদিন পরেই রেলের কর্মচারীদের জন্য উৎসবের মরশুমের বোনাস বা ‘প্রোডাক্টিভিটি-লিঙ্কড বোনাস’-র ঘোষণা করতে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই বোনাস নিয়ে জল্পনার মধ্যেই সামনে এল নয়া তথ্য। যা রেলের কর্মীদের জন্য অত্যন্ত লাভজনক হতে পারে।
1/5 ‘প্রোডাক্টিভিটি-লিঙ্কড বোনাস’ বাড়াতে হবে। আপাতত উৎসবের মরশুমে যেভাবে বোনাস প্রদান করা হয়, সেই পদ্ধতি পালটে সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় বোনাস দেওয়ার দাবি তুললেন 'ইন্ডিয়ান রেলওয়ে এমপ্লয়িজ ফেডারেশন'। তাঁদের বক্তব্য, আপাতত ষষ্ঠ বেতন কমিশনের ন্যূনতম বেতনের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া হয়। কিন্তু ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় ন্যূনতম বেতন অত্যন্ত কম। তাই বোনাসও বেশি হয় না। সেটাই বাড়ানোর দাবি তুলেছেন রেলকর্মীরা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
2/5 প্রতি বছর উৎসবের মরশুমের আগে রেলকর্মীদের বোনাস দেওয়া হয়। সব নন-গেজেটেড কর্মীরা (গ্রুপ ‘সি’ এবং গ্রুপ ‘ডি’) ৭৮ দিনের বেতনের সমান বোনাস পান। মূলত কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য তাঁদের সেই বোনাস দেওয়া হয়। আর সেই বোনাস হিসাব করা হয় সর্বনিম্ন গ্রেডের কর্মচারীদের প্রাপ্ত ন্যূনতম বেতনের উপর। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
3/5 'ইন্ডিয়ান রেলওয়ে এমপ্লয়িজ ফেডারেশন'-র বক্তব্য, রেল ২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করে ফেলেছে। তারপরও ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় ন্যূনতম বেতনের ভিত্তিতে ‘প্রোডাক্টিভিটি-লিঙ্কড বোনাস’-র হিসাব করা হয় এবং সেটার ভিত্তিতেই উৎসবের মরশুমে রেলকর্মীদের বোনাস প্রদান করা হয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)