বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Adenovirus cases Rising: অ্যাডিনোভাইরাস নিয়ে উদ্বেগ, সতর্কতায় রাজ্য, গাইডলাইনে কোন নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের
Adenovirus cases Rising: অ্যাডিনোভাইরাস নিয়ে উদ্বেগ, সতর্কতায় রাজ্য, গাইডলাইনে কোন নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের Updated: 20 Feb 2023, 02:36 PM IST Sritama Mitra সতর্কতা অবলম্বন করে বলা হচ্ছে,বারবার হাঁচি বা কাশি হলে মুখে মাস্ক পড়তে হবে। জল বা তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে। উপসর্গ দেখলেই ব্যক্তি বা শিশুকে আইসোলেশনে রাখতে হবে। ব্যবহার করতে হবে স্যানিটাইজার। ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ধোয়া দরকার। চোখে, মুখে হাত বেশি দেবেন না, যত্রতত্র থুতু ফেলবেন না। 1/6 রাজ্যে হু হু করে বাড়ছে অ্যাডিনোভাইরাসের প্রকোপ। ইতিমধ্যেই এই মারণ রোগে ৬ শিশুর মৃত্যুতে শহরে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। তথ্য় বলছে, জানুয়ারি মাস থেকে এপর্যন্ত ICMR-NICED এ পাঠানো নুমনার ৩২ শতাংশ পজিটিভ এসেছে এই রোগের ক্ষেত্রে। হাসপাতাল সূত্রে এমনই খবর। যদিও রাজ্যে মোট কতজন শিশু এই রোগে এই মুহূর্তে আক্রান্ত তা জানা যায়নি। তবে স্বাস্থ্য দফতরের থেকে দেওয়া হয়েছে গাইডলাইন। 2/6 ICMR-NICED জানাচ্ছে ডিসেম্বরে যে নমুনা কলকাতা থেকে তাদের কাছে এসেছে, তাতে পজিটিভিরে সংখ্যা জানুয়ারি মাসে পাঠানো নুমনার থেকে কম ছিল। এরপর হু হু করে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়তেই জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের পথে হাঁটতে চাইছে ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কলেরা অ্যান্ড এনট্রিক ডিজিজেস’ বা ICMR-NICED । এদিকে, রাজ্যসরকার পরিচালিত সমস্ত হাসপাতালকে শিশুরোগ চিকিৎসা বিভাগে বেডের সংখ্যা বাড়ানোর কথা বলেছে স্বাস্থ্য দফতর। কার্যত গোটা রাজ্য এই অ্য়াডিনো ভাইরাসের প্রকোপ ঘিরে রয়েছে অ্যালার্টে। 3/6 স্বাস্থ্যভবনের নির্দেশ-রাজ্যের সমস্ত মেডিক্যাল কলেজকে সামগ্রিক পরিস্থিতির ওপর নজর রাখতে বলা হয়েছে। জেলার ক্ষেত্রে হাসপাতালগুলিকে নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য কর্তার কাছে হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে বা ইমেলে রিপোর্ট পাঠাতে হবে আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ে। অ্যাকিউট রেসপিরেটারি ইনফেকশনে কতজন সিশু ভর্তি হচ্ছে বা মৃত্যু হচ্ছে দিতে হবে পরিসংখ্যান। জানাতে হবে কতজেনর অক্সিজেন চলছে,সকতজনকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে, কতজন নিওনেটাল কেয়ারে ভর্তি, কতজন সিক নিওনেটাল বা আইসিইউতে ভর্তি তা নিয়েও জানাতে হবে রিপোর্ট। 4/6 স্বাস্থ্য দফতরের গাইডলাইনে বলা হয়েছে- ৩ থেকে ৫ দিন টানা জ্বর থাকলে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে, শিশুর শ্বাস প্রশ্বাসে কষ্ট হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা ৯২ শতাংশের কম হলে ভর্তি হতে হবে হাসপাতালে। 5/6 কোন লক্ষণ হলে সতর্ক হতে হবে- সর্দি,কাশি জ্বরের সঙ্গে শ্বাসকষ্ট হলে সতর্ক হতে হবে। ভাইরাসের প্রকোপে জ্বর বাড়তে পারে। বমি শ্বাসকষ্ট ডাইরিয়ার সমস্যা থাকে। 6/6 কী করণীয়- বারবার হাঁচি বা কাশি হলে মুখে মাস্ক পড়তে হবে। জল বা তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে। উপসর্গ দেখলেই ব্যক্তি বা শিশুকে আইসোলেশনে রাখতে হবে। ব্যবহার করতে হবে স্যানিটাইজার। ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ধোয়া দরকার। চোখে, মুখে হাত বেশি দেবেন না, যত্রতত্র থুতু ফেলবেন না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স)