বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Car Fitness Certificate in Kolkata: এই বহুমূল্য যন্ত্র বসানো না হলে আর সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না কলকাতার লক্ষাধিক গাড়িকে
Car Fitness Certificate in Kolkata: এই বহুমূল্য যন্ত্র বসানো না হলে আর সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না কলকাতার লক্ষাধিক গাড়িকে Updated: 29 May 2023, 08:31 AM IST Abhijit Chowdhury কলকাতার বাস, ট্যাক্সির ক্ষেত্রে জুন মস থেকেই চালু হচ্ছে নতুন নিয়ম। বাণিজ্যিক গাড়িতে বহুমূল্য এক যন্ত্র না বসানো হলে ফিটনেস সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না সেই গাড়িকে। এই যন্ত্র বসানোর মেয়াদ ফুরিয়ে যাচ্ছে ৩১ মে। তবে এখনও শহরের লক্ষাধিক গাড়িতে বসানো হয়নি এই যন্ত্র। 1/5 শহরের বাণিজ্যিক গাড়িগুলিতে ভেহিকেল লোকেশন ট্র্যাকিং ডিভাইস বসানোর সময়সীমা শেষ হতে চলেছে এই মাসেই। এর আগে এই যন্ত্র বসানোর জন্য ট্যাক্সি, বাস, পুলকার চালকদের অতিরিক্ত সময় দিয়েছিল সরকার। তবে এই মাসে সেই বর্ধিত মেয়াদ ফুরিয়ে যাচ্ছে। এই আবহে জুন থেকে এই ধরনের সমস্ত গাড়িতে ওই যন্ত্র বসানো বাধ্যতামূলক হতে চলেছে। 2/5 জুন মাস থেকে বাস, ট্যাক্সির মতো সকল বাণিজ্যিক গাড়িতে ভেহিকেল লোকেশন ট্র্যাকিং ডিভাইস বসানো বাধ্যতামূলক করছে সরকার। এই যন্ত্র বসানোর জন্য যে বর্ধিত সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল, তা ফুরিয়ে যাচ্ছে ৩১ মে। এই আবহে আগামী মাস থেকেই যেকোনও বাণিজ্যিক গাড়ির ফিটনেস সার্টিফিকেট ইস্যুর আগে দেখা হবে যে গাড়িতে ভেহিকেল লোকেশন ট্র্যাকিং ডিভাইস বসানো রয়েছে কি না। 3/5 ভেহিকেল লোকেশন ট্র্যাকিং ডিভাইস বসানো না থাকলে জুন মাস থেকে বাস, ট্যাক্সি, অ্যাপ-ক্যাব এবং স্কুলগাড়িগুলিকে ফিটনেস সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে পরিবহণ দফতর। এর আগে এই যন্ত্রের চড়া দামের উল্লেখ করে নয়া নির্দেশিকার বিরোধিতা করেছিল বাস, মিনিবাস, ট্যাক্সি, অ্যাপ-ক্যাব সংগঠনগুলি। এরপর সরকারের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল সংগঠনগুলি। 4/5 বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকের পর যন্ত্র বসানোর সময়সীমা ৩১ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। উল্লেখ্য, এর আগে ভেহিকেল লোকেশন ট্র্যাকিং ডিভাইসের জাম ছিল প্রায় ১২ হাজার টাকা। তবে সম্প্রতি এই যন্ত্রের দাম কমেছে। বর্তমানে প্রায় ৪ থেকে ৫ হাজারের মধ্যেই মিলছে ভেহিকেল লোকেশন ট্র্যাকিং ডিভাইস। আর তাই বাণিজ্যিক গাড়িগুলিতে এই যন্ত্র বসানোর হার বেড়েছে বলে জানিয়েছে পরিবহণ দফতর। 5/5 এই যন্ত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গাড়িতে যাত্রীদের জন্য প্যানিক বাটন বসানো হচ্ছে। বাসের ক্ষেত্রে ৬ থেকে ৮টি, ট্যাক্সির ক্ষেত্রে তিনটি করে প্যানিক বাটন বসানো হচ্ছে। এদিকে স্কুল পড়ুয়াদের বহনকারী বাসে তিন থেকে ছ’টি করে প্যানিক বাটন বসানো হচ্ছে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত প্রায় ১৬ হাজার গাড়িতে ওই যন্ত্র বসানো হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় দু’লক্ষ গাড়িতে ওই যন্ত্র বসাতে হবে।