আর জীর্ণ নয়। এয়ারপোর্টের মতো হয়ে যাচ্ছে ডানকুনি রেল স্টেশন। সেজন্য ৭.১ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে ভারতীয় রেলের তরফে। ইতিমধ্যে কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। আর সেই কাজ কেমন চলছে এবং কাজ শেষ হওয়ার পরে কেমন হবে ডানকুনি স্টেশন, সেই ছবি দেখে নিন।
1/5 ‘অমৃত ভারত স্টেশন’ প্রকল্পের আওতায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে ডানকুনি স্টেশনকে। ইতিমধ্যে সেই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে যে পূর্ব রেলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন ডানকুনিকে ঢেলে সাজানোর জন্য ৭.১৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। আর কাজের শেষে ডানকুনি স্টেশনর ছবিটা একেবারে পালটে যাবে। দেখতে যেমন ভালো লাগবে, তেমনই যাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্য আরও বাড়বে। (ছবি সৌজন্যে Indian Railways)
2/5 কীরকম হতে চলেছে নয়া ধাঁচের ডানকুনি স্টেশন? পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, নয়া স্টেশন ভবন তৈরি হচ্ছে। আরও উন্নত করা হচ্ছে প্ল্যাটফর্ম। স্টেশনে 'ওয়াটার কুলার' বসানো হবে। যাত্রীদের সুবিধার্থে এসক্যালেটর এবং লিফট থাকবে। নতুন করে আলোয় সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। পাখার জোর বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। সেইসঙ্গে যে শৌচাগার আছে, সেগুলির মানোন্নয়ন করা হচ্ছে বলে পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে। (ছবি সৌজন্যে Indian Railways)
3/5 ভারতীয় রেলের নেটওয়ার্কের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হল ডানকুনি। সেই স্টেশন থেকে শিয়ালদা এবং হাওড়া স্টেশনে যেতে পারে ট্রেন। প্রতিদিন প্রচুর এক্সপ্রেস ট্রেন এবং প্রচুর লোকাল ট্রেন চলাচল করে। নিয়মিত অনেক যাত্রীও যাতায়াত করেন। সেই পরিস্থিতিতে ডানকুনি স্টেশনের পরিকাঠামো উন্নত করা অত্যন্ত জরুরি ছিল বলে সংশ্লিষ্ট মহলের বক্তব্য। আর সেইমতো অবশেষে কাজ শুরু হয়েছে। (ছবি সৌজন্যে Indian Railways)
4/5 ‘অমৃত ভারত স্টেশন’ প্রকল্পের আওতায় পশ্চিমবঙ্গ-সহ দেশের ৫০৮টি স্টেশন নতুন করে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের দমদম জংশন, সোনারপুর, তারকেশ্বর, শেওড়াফুলি, চন্দননগর, পাণ্ডবেশ্বর, ব্যারাকপুর, কাটোয়া, রামপুরহাট, বোলপুর শান্তিনিকেতনের মতো একগুচ্ছ স্টেশনের খোলনলচে পালটে ফেলতে চলেছে ভারতীয় রেল। সেজন্য কয়েক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। যে যে স্টেশনকে নতুন করে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে, সেখানের পরিকাঠামো উন্নত করা হচ্ছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে সঞ্জীব বর্মা/হিন্দুস্তান টাইমস)
5/5 এমনিতে পশ্চিমবঙ্গে ভারতীয় রেলের একাধিক প্রকল্প চলছে। যদিও সেই কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহযোগিতা মিলছে না বলে অভিযোগ করেছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। গত ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট পেশের দিন রেলমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, 'কেন্দ্র অর্থ বেশি দিলেও রেল প্রকল্প নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সাড়া পাওয়া যায় না।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Indian Railways)