ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স (মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ) এবং ডিয়ারনেস রিলিফ বৃদ্ধির ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় সরকার। এবার থেকে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীরা যথাক্রমে ৪৬ শতাংশ হারে পাবেন ডিএ এবং ডিআর। কবে থেকে বর্ধিত হারে ডিএ ও ডিআর মিলবে? এরিয়ার মিলবে কিনা, তা দেখে নিন।
1/6 অনুমোদন দিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। চার শতাংশ বাড়ল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (ডিএ)। সেইসঙ্গে চার শতাংশ ডিয়ারনেস রিলিফও বেড়েছে। যা ২০২৩ সালের জুলাই থেকে কার্যকর হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
2/6 কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বেড়ে কত দাঁড়াল? সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় ২০২৩ সালের জুলাই থেকে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা ৪৬ শতাংশ হারে ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স বা মহার্ঘ ভাতা পাবেন। আর অবসরপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিয়ারনেস রিলিফ বেড়ে দাঁড়াল ৪৬ শতাংশ। সেইসঙ্গে তাঁরা বকেয়া বা ‘এরিয়ার’ পাবেন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
3/6 কেন্দ্রের ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণার পর পশ্চিবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একাংশের মধ্যে স্বভাবতই হতাশা বেড়েছে। কারণ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে তাঁদের প্রাপ্ত ডিএয়ের ফারাক আরও বেড়েছে। ষষ্ঠ বেতন কমিশনের পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ছয় শতাংশ ডিএ জুটছে। সেখানে সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএয়ের পরিমাণ বেড়ে ৪৬ শতাংশে ঠেকে গিয়েছে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
4/6 কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, ডিএ এবং ডিআর বৃদ্ধির ঘোষণার ফলে লাভবান হবেন ৪৮.৬৭ লাখ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং ৬৭.৯৫ লাখ অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী বা পেনশনভোগী। আর তার ফলে কেন্দ্রের কোষাগার থেকে প্রতি বছর ১২,৮৫৭ কোটি টাকা বেরিয়ে যাবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
5/6 পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের যে এখনই ডিএ বাড়ানো হচ্ছে না, তা দিনকয়েক আগেই কার্যত বুঝিয়ে দিয়েছেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, ‘ডিএ যেটা বাড়ানোর ছিল, সেটা আগেই বাড়ানো হয়েছে। ডিএয়ের ইস্যুটাই পুরো আদালতে বিচারাধীন আছে।' (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
6/6 আপাতত পশ্চিমবঙ্গ সরকারি কর্মচারীদের ডিএ সংক্রান্ত যে মামলা চলছে, সেটা সুপ্রিম কোর্টে চলছে। পঞ্চম বেতন কমিশনের আওতায় বকেয়া ডিএ নিয়ে সেই মামলা চলছে শীর্ষ আদালতে। আগামী ৩ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টে সেই মামলার শুনানি হওয়ার কথা আছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)