বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Direct-to-Mobile broadcasting: সিমকার্ড বা ইন্টারনেট ছাড়াই ভিডিয়ো দেখা যাবে ফোনে! যুগান্তকারী পরিকল্পনা কেন্দ্রের
Direct-to-Mobile broadcasting: সিমকার্ড বা ইন্টারনেট ছাড়াই ভিডিয়ো দেখা যাবে ফোনে! যুগান্তকারী পরিকল্পনা কেন্দ্রের Updated: 17 Jan 2024, 11:15 AM IST Abhijit Chowdhury অদূর ভবিষ্যতে সিমকার্ড বা ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই মোবাইল ব্যবহারকারীরা ফোনে ভিডিয়ো দেখতে পারবেন বলে জানা যাচ্ছে। এই মর্মে যুগান্তকারী পদক্ষেপের পরিকল্পনা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। রিপোর্ট অনুযায়ী, শীঘ্রই 'ডিরেক্ট টু মোবাইল ব্রডকাস্টিং' বাস্তবে রূপ নিতে পারে দেশে। 1/5 তথ্যপ্রযুক্তি ও সম্প্রচার মন্ত্রকের সচিব অপূর্ব চন্দ্র জানিয়েছেন, শীঘ্রই ডিরেক্ট টু মোবাইল প্রযুক্তি পরীক্ষামূলক ভাবে চালু করা হবে দেশের ১৯টি শহরে। এই প্রযুক্তির জন্য ৪৭০-৫৮২ মেগাহার্টজ স্পেক্ট্রাম সংরক্ষিত রাখার প্রস্তাবও করেছেন তিনি। এই প্রযুক্তি ভারতেই তৈরি হয়েছে বলে জানান কেন্দ্রীয় সচিব। 2/5 এদিকে অপূর্ব চন্দ্রের কথায়, এই ডিরেক্ট টু মোবাইল প্রযুক্তি বাস্তবায়িত হলে তা ৫জি নেটওয়ার্কের ওপর থেকে কিছুটা বোঝা কমিয়ে দেবে। তিনি দাবি করেন, ডিরেক্ট টু মোবাইল প্রযুক্তি চালি হলে ভিডিয়ো ট্রাফিকের ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ ৫জি নেটওয়ার্ক থেকে ডি-২-এম প্রযুক্তিতে শিফট করবে। এতে দেশের ডিজিটাল বিবর্তন আরও দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাবে। 3/5 তিনি জানিয়েছেন, এই ডিরেক্ট টু মোবাইল প্রযুক্তি পরীক্ষামূলক ভাবে চালিয়ে দেখা হয়েছে বেঙ্গালুরু, দিল্লির কর্তব্য পথ এবং নয়ডাতে। তিনি দাবি করেন, এই প্রযুক্তি পুরোপুরি চালু হলে দেশের ৮ থেকে ৯ কোটি টিভি-হীন পরিবার উপকৃত হবে। তিনি বলেন, দেশের ২৮ কোটি পরিবারের মধ্যে ১৯ কোটি ঘরেই টিভি আছে। বাকিদের ঘরে টিভি নেই। এই নয়া প্রযুক্তির সাহায্যে সেই কোটি কোটি পরিবারের কাছে ভিডিয়ো কনটেন্ট পৌঁছে যাবে। 4/5 কেন্দ্রীয় সচিব জানান, দেশে বর্তমানে ৮০ কোটি স্পার্টফোন ব্যবহারকারী আছেন। এবং দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা যে কন্টেন্ট দেখেন, তার ৬৯ শতাংশ ভিডিয়ো ফর্ম্যাটে। তবে এত বেশি ভিডিয়ো কন্টেন্ট দেখার ফলে মোবাইল নেটওয়ার্কের ওপরে চাপ পড়ছে বলে জানান তিনি। তবে ডিরেক্ট টু মোবাইল চালু হলে সেই চাপ কমবে বলে আশা করছেন তিনি। 5/5 রিপোর্ট অনুযায়ী, আইআইটি কানপুর এবং সঙ্খ্য ল্যাবস মিলে এই ডিরেক্ট টু মোবাইল প্রযুক্তি তৈরি করেছে। এই প্রযুক্তির সাহায্যে স্মার্টফোনে সিমকার্ড বা ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও তাতে ভিডিয়ো, অডিয়ো বা ডেটা ট্রান্সমিট করা যাবে। এদিকে এই প্রযুক্তির ফলে ডেটা ট্রান্সমিশনের খরচও কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। এবং দেশের মোবাইল নেটওয়ার্কের কার্যকারিতা আরও বৃদ্ধি পাবে। এবং ভবিষ্যতে দেশ জুড়ে ইমারজেন্সি অ্যালার্ট সিস্টেম চালু করা যবে এর থেকে।