বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Electoral Bond Updates: নির্বাচনী বন্ডে ৩১১৫ কোটি অনুদান দেওয়া ৪টি সংস্থায় হানা দিয়েছিল ED-CBI, তালিকায় বাংলার সংস্থাও
Electoral Bond Updates: নির্বাচনী বন্ডে ৩১১৫ কোটি অনুদান দেওয়া ৪টি সংস্থায় হানা দিয়েছিল ED-CBI, তালিকায় বাংলার সংস্থাও Updated: 15 Mar 2024, 01:44 PM IST Abhijit Chowdhury নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক অনুদান সংক্রান্ত তথ্য সম্প্রতি প্রকাশ করেছিল নির্বাচন কমিশন। তাতে দেখা যায়, মোট অনুদানের ৫৫ শতাংশই গিয়েছে বিজেপির পকেটে। এদিকে দেখা যাচ্ছে, নির্বাচনী বন্ড কেনা সংস্থাগুলির তালিকায় প্রথম ৩০-এ থাকা ১৪টি সংস্থাতেই তল্লাশি চলেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর। 1/5 রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৯ থেকে ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেড রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে ১৩৬৮ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে। এই সংস্থার মালিক সান্তিয়াগো মার্টিন। দক্ষিণ ভারতের এই ব্যবসায়ীকে 'লটারিং কিং' নামে ডাকা হয়। তাঁর সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্ত চালাচ্ছে ইডি এবং সিবিআই। 2/5 এদিকে ২০১৯ সাল থেকে অর্থ তছরুপ প্রতিরোধ আইনের অধীনে সান্তিয়াগোর সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। ২০২৩ সালের মে মাসে তাদের কোয়েম্বাটোর এবং চেন্নাইয়ে ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেডের অফিসে হানা দিয়েছিল ইডি। এর আগে কেরল ও সিকিম সরকারের লটারির টিকিট বিক্রিতে কারচুপির অভিযোগে সংস্থাটির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছিল সিবিআই। 3/5 এদিকে অনুদান দেওয়ার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে মেঘা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। তারা ৯৬৬ কোটি টাকার নির্বাচনী বন্ড রাজনৈতিক দলকে দিয়েছে। এই সংস্থাটি তেলুগু ব্যবসায়ী কৃষ্ণা রেড্ডির। এদিকে তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছে কুইক সাপ্লাই চেন প্রাইভেট লিমিটেড। এই সংস্থাটি ৪১০ কোটি টাকার রাজনৈতিক অনুদান দিয়েছে বন্ডের মাধ্যমে। এদিকে রিপোর্ট অনুযায়ী, এই সংস্থার তিন শীর্ষ আধিকারিকের একজন রিলায়্যান্স গোষ্ঠীর সংস্থার শীর্ষ পদেও আছেন। 4/5 এদিকে তালিকায় চতুর্থ স্থানে আছে বাংলার সংস্থা হলদিয়া এনার্জি লিমিটেড। সংস্থার ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এটি আরপি-সঞ্জীব গোয়েঙ্কা গোষ্ঠীর অধীনস্থ একটি সংস্থা। বিগত ৫ বছরে নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে তারা ৩৯৫ কোটি টাকার রাজনৈতিক অনুদান দিয়েছে। এরপর তালিকায় আছে অনিল আগরওয়ালের বেদান্ত লিমিটেড। তাদের নির্বাচন বন্ড অনুদানের পরিমাণ ৩৮৬ কোটি টাকা। 5/5 রিপোর্ট অনুযায়ী, অনুদানের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা মেঘা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অফিসে ২০১৯ সালের অক্টোবরে হানা দিয়েছিল ইডি। এদিকে হলদিয়া এনার্জির অফিসে ২০২০ সালের মার্চ মাসে হানা দিয়েছিল সিবিআই। এদিকে ২০২২ সালের অগস্ট মাসে বেদান্তের অফিসে হানা দিয়েছিল ইডি।