ছত্তিশগড়ের রাইপুরের শহিদ বীর নারায়ণ সিং স্টেডিয়ামেই আজ ভারতের বিরুদ্ধে নামছে অস্ট্রেলিয়া। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচ সেটি। সেই ম্যাচে কি বিদ্যুৎ বিপর্যয় হবে, তা নিয়ে আশঙ্কা বাড়ছে। কারণ ১৪ বছর ধরে বিদ্যুতের বিল মেটানো হয়নি। বকেয়া আছে তিন কোটি টাকার বেশি।
1/5 চোদ্দ বছর ধরে বকেয়া পড়ে বিদ্যুতের বিল। পাঁচ বছর আগে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। ধরাধরি করে গ্যালারি ও বক্সে ফিরিয়ে আনা হয়েছে বিদ্যুৎ সংযোগ। কিন্তু বাকি অংশে নেই বিদ্যুৎ সংযোগ। আর সেই শহিদ বীর নারায়ণ সিং স্টেডিয়ামেই আজ ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হতে চলেছে। জেনারেটর দিয়ে ফ্লাডলাইট জ্বালানোর বন্দোবস্ত করা হলেও ম্যাচের সময় মাঠে অন্ধকার নেমে আসার আশঙ্কা কাটছে না। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
2/5 ছত্তিশগড়ের রাইপুরে শহিদ বীর নারায়ণ সিং স্টেডিয়াম অবস্থিত। ২০০৯ সাল থেকে ওই স্টেডিয়ামের বিদ্যুতের বিল বকেয়া পড়ে আছে। পাঁচ বছর আগে কেটে দেওয়া হয়েছে বিদ্যুতের লাইন। ছত্তিশগড় ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের অনুরোধের পরে স্টেডিয়ামের একাংশে দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ সংযোগ। বাকি অংশে এখনও বিদ্য়ুৎ সংযোগ দেওয়া হয়নি। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
3/5 তাহলে কীভাবে ম্যাচের আয়োজন করা হবে? ফ্লাডলাইট জ্বালিয়ে ম্যাচ আয়োজনের জন্য জেনারেটরের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। সেই জেনারেটর দিয়ে ফ্লাডলাইট জ্বালানো হবে। তাতেই হবে ম্যাচ। সেই পরিস্থিতিতে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে যে ম্যাচের সময় মাঠের আলো নিভে যাবে না তো? (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
4/5 তবে সেইসব ছাপিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে যে কেন এরকম মাঠে খেলা দেওয়া হল? যদি ম্যাচের সময় মাঠে অন্ধকার নেমে আসে, তাহলে তো আখেরে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) অস্বস্তি বাড়বে। যদিও পুরো বিষয়টি নিয়ে সরকারিভাবে কিছু জানানো হয়নি। নির্ধারিত সময় অনুযায়ী (সন্ধ্যা সাতটা থেকে শুরু হবে ম্যাচ) ম্যাচ শুরু করা হবে বলে ঠিক করা হয়েছে। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)