বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Shree Cement Share: ২৩,০০০ কোটি টাকার কর ফাঁকি? হইচই হতেই ১০% পড়ল কলকাতার শ্রী সিমেন্টের শেয়ার
Shree Cement Share: ২৩,০০০ কোটি টাকার কর ফাঁকি? হইচই হতেই ১০% পড়ল কলকাতার শ্রী সিমেন্টের শেয়ার Updated: 26 Jun 2023, 12:49 PM IST Ayan Das Shree Cement Share: একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, ২৩,০০০ কোটি টাকার কর ফাঁকির অভিযোগ উঠেছে শ্রী সিমেন্টের বিরুদ্ধে। তারপর সোমবার শেয়ার বাজার খুলতেই শ্রী সিমেন্ট ধাক্কা খেল। কলকাতার যে সংস্থা আগে ইস্টবেঙ্গলের বিনিয়োগকারী ছিল। 1/5 কর ফাঁকির অভিযোগ উঠতেই শেয়ার বাজারে ধাক্কা খেল শ্রী সিমেন্ট। সোমবার বাজার খোলার পর বিএসইতে (বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ) প্রাথমিক ট্রেন্ডে ১০ শতাংশের বেশি পড়ে গেল কলকাতার সংস্থার শেয়ার। যে সংস্থা একটা সময় ইস্টবেঙ্গলের বিনিয়োগকারী ছিল। তবে এখন ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে শ্রী সিমেন্টের সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক এবং এএনআই) 2/5 বিএসইয়ের তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস তথা সোমবার শেয়ার বাজার খোলার পর প্রাথমিক ট্রেন্ডে ১০.১১ শতাংশ পতনের মুখে পড়ে শ্রী সিমেন্ট। প্রতিটি শেয়ারের দাম কমে দাঁড়ায় ২২,৬০১.৩ টাকা। পরবর্তীতে কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে শ্রী সিমেন্ট। আপাতত শ্রী সিমেন্টে প্রতিটি সিমেন্টের দাম দাঁড়িয়েছে ২৩,১২৯.৯ টাকা। যা শুক্রবারের থেকে ৮.০১ শতাংশ কম। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ) 3/5 সূত্র উদ্ধৃত করে সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়, রাজস্থানে শ্রী সিমেন্টের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে ২৩,০০০ কোটি টাকার কর ফাঁকির প্রমাণ মিলেছে। উদ্ধার করা হয়েছে জাল নথি। যা এখনও পর্যন্ত ভারতের ইতিহাসে অন্যতম বড় কর ফাঁকির ঘটনা বলে ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) 4/5 সূত্র উদ্ধৃত করে ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়, প্রতি বছর ১,২০০ কোটি টাকা থেকে ১,৪০০ কোটি টাকার কর ফাঁকি দিত শ্রী সিমেন্টের। সেজন্য প্রতি বছর কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকারের কোষাগারে প্রচুর টাকা ঢুকত না। জাল নথিপত্রের মাধ্যমে কর ফাঁকি দেওয়া হত বলে শ্রী সিমেন্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। যে সংস্থার সদর দফতর কলকাতায় অবস্থিত। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি) 5/5 এমনিতে গত শনিবার শ্রী সিমেন্টের তরফে দাবি করা হয়েছিল, ‘আমরা একটা বিষয় স্পষ্ট করে দিতে চাই যে (আমাদের অফিসে) এখনও সমীক্ষা চলছে। কোম্পানির পুরো ম্যানেজমেন্ট আছে এবং আধিকারিকদের সবরকমের সহযোগিতা করা হচ্ছে। সংবাদমাধ্যমে যে তথ্য ঘুরে বেড়াচ্ছে, তা ভুল এবং কোম্পানির সঙ্গে কথা না বলেই সেই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)