বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Pakistan's Next PM: অবশেষে কাটল জট, নওয়াজ নয়, কে হচ্ছেন পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী?
Pakistan's Next PM: অবশেষে কাটল জট, নওয়াজ নয়, কে হচ্ছেন পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী? Updated: 14 Feb 2024, 07:18 AM IST Abhijit Chowdhury ফল প্রকাশ নিয়ে বিলম্ব, দীর্ঘ টালবাহানা। তবে অবশেষে পাকিস্তানে কাটল জট। পাক নির্বাচনে সবাইকে বহুদূর পিছনে ফেলে শীর্ষে উঠে এসেছিল ইমরান খানের পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা। তবে শীর্ষে থেকেও সরকার গঠন করতে পারবে না তারা। কারণ ফের একবার ভুট্টোর পিপিপি-র সাথে হাত মেলাল নওয়াজের পিএমএল-এন। 1/5 এর আগে ২০২২ সালে ইমরান খানকে গদিচ্যুত করার পরও পিপিপি-র সাথে হাত মিলিয়ে সরকার গঠন করেছিল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ। সেই সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন নওয়াজের ভাই শেহবাজ শরিফ। নওয়াজ সেই সময় 'নির্বাসনে' ছিলেন লন্ডনে। তবে এবারের নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে ফিরে আসেন নওয়াজ। তবে রেকর্ড চতুর্থবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন না তিনি। 2/5 পাকিস্তানের নতুন সরকারের 'সিনিয়র পার্টনার' তাঁরই দল। তবে নিজে প্রধানমন্ত্রী না হয়ে ভাই শেহবাজকে এই পদের জন্য মনোনীত করলেন নওয়জ শরিফ। মঙ্গলবার পাকিস্তানের বড় চারটি দল নিজেদের মধ্যে বৈঠক করে সন্ধ্যায় ঘোষণা করে যে তারা জোট সরকার গঠন করবে পাকিস্তানে। এদিকে পঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন নওয়াজের কন্যা মরিয়াম। 3/5 মনে করা হয়েছিল এবারে চতুর্থবারের জন্য পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন নওয়াজ শরিফ। তবে নিজে সেই পদে না বসে নিজের ভাইকে গদিতে বসাচ্ছেন নওয়াজ। এদিকে সরকার গঠনের জন্য বাকি জোট সঙ্গীদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন নওয়াজ। তিনি আশা ব্যক্ত করেন, এই সরকার পাকিস্তানকে সংকটের মধ্যে থেকে বের করে আনতে সক্ষম হবে। 4/5 উল্লেখ্য, পাকিস্তানের সংসদে মোট ৩৩৬টি আসন আছে। এর মধ্যে ২৬৬টি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। সেই ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বাকি ৭০টি আসনে সংরক্ষিত আসনে সেই দলের প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। উলল্লেখ্য, সেই ৭০টি সংরক্ষিত আসনের মধ্যে ৬০টি মহিলদের জন্য সংরক্ষিত এবং ১০টি অ-মুসলিমদের জন্য সংরক্ষিত। 5/5 এবারের নির্বাচনে ২৬৫টি আসনে ভোটগ্রহণ হয়। ১টি আসনের প্রার্থী মারা যাওয়ায় তাতে ভোট হয়নি। এই আবহে পাক সংসদের ম্যাজিক ফিগার ১৩৪ (বর্তমানে ১৩৩)। নওয়াজের পিএমএল-এন এবারে পেয়েছে ৭৫টি আসনে, ভুট্টোর পিপিপি পেয়েছে ৫৪টি আসন। এছাড়াও জোটে থাকা করাচি ভিত্তিক এমকিউএম-পি পেয়েছে ১৭টি আসন। ওদিকে পিটিআই সমর্থিত নির্দলরা জিতেছেন ৯২টি আসনে।