বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Paytm Share price Fall: 'নেই মামার দেশে' ২০৫০০ কোটি! বিনিয়োগকারীদের মাথায় বাজ ফেলে ৪২% পড়ল পেটিএম-এর শেয়ার
Paytm Share price Fall: 'নেই মামার দেশে' ২০৫০০ কোটি! বিনিয়োগকারীদের মাথায় বাজ ফেলে ৪২% পড়ল পেটিএম-এর শেয়ার Updated: 05 Feb 2024, 01:11 PM IST Abhijit Chowdhury মাত্র তিনদিনেই পেটিএম-এর শেয়ার দর ৩৬৩.৫ টাকা পড়ে গিয়েছে। এর জেরে বিনিয়োগকারীদের মাথায় হাত। এদিকে সংস্থার শেয়ারের ট্রেডিং লিমিট ২০ থেকে নামিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। আরবিআই-এর নিষেধাজ্ঞার পর থেকেই পেটিএম-এর শেয়ার বিক্রির হিড়িক দেখা যায়। তাই সংস্থার শেয়ারে এই পতন। 1/5 বিগত বেশ কয়েকদিন ধরে ক্রমাগত 'লোয়ার সার্কিটে' আছড়ে পড়েছে পেটিএম-এর শেয়ার দর। এই আবহে আজও এক ধাক্কায় ১০ শতাংশ কমেছে পেটিএম-এর শেয়ারের দাম। এর মাঝে পেটিএম-এর বিরুদ্ধে ইডি তদন্তের দাবি করা হয়েছে একাধিক রিপোর্টে। যদিও ইডি তদন্তের কথা অস্বীকার করে বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ এবং ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জকে নিজেদের বক্তব্য জানিয়েছে পেটিএম। 2/5 গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ধস নামতে শুরু করেছে পেটিএমের শেয়ারে। সেদিন এক ধাক্কায় বেসরকারি ব্যাঙ্কিং সংস্থার শেয়ারের দর ২০ শতাংশ কমে গিয়েছিল। ২ তারিখ পেটিএম-এর শেয়ার আরও ২০ শতাংশ পড়ে যায়। আক আজ সংস্থার শেয়ার দর পড়ে যায় ১০ শতাংশ (সংস্থার শেয়ারের ট্রেডিং লিমিট ২০ থেকে নামিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে)। এর জেরে আজ সংস্থার শেয়ারের দাম ৪৩৮.৫ টাকায় পৌঁছায়। এর আগে ৩১ জানুয়ারি পেটিএমের প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল ৭৬১ টাকা। 3/5 এই আবহে শেয়ার বাজারের লেনদেন হওয়া তিনদিনেই সংস্থার শেয়ার দর পড়ে গিয়েছে ৪২ শতাংশ। সংস্থার মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন থেকে ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা উবে গিয়েছে। বর্তমানে সংস্থার বাজারমূল্য ২৭.৮৫ হাজার কোটি টাকা। গত ৫২ সপ্তাহে সংস্থার শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ছিল ৯৯৮.৩ টাকা। আর আজকে ৪৩৮ টাকায় সর্বনিম্ন রেটে দাঁড়িয়ে পেটিএম-এর শেয়ার। 4/5 এর আগে গত মাসে আরবিআই-এর তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়, ২৯ ফেব্রুয়ারির পর থেকে পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট, ওয়ালেট এবং ফাস্ট্যাগ দিয়ে অনলাইনে কোনও টাকা দেওয়া যাবে না। শুধুমাত্র যে গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট বা ওয়ালেটে টাকা থাকবে, তাঁরাই ২৯ ফেব্রুয়ারির পরও অনলাইনে টাকা দিতে পারবেন। যতদিন টাকা থাকবে, ততদিন তাঁরা সেই সুযোগ পাবেন। 5/5 এদিকে একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, একই প্যানকার্ডের সঙ্গে ১,০০০-এর বেশি গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট সংযুক্ত থাকা, লাগাতার গুরুত্বপূর্ণ নিয়মের লঙ্ঘন, ভুয়ো রিপোর্ট দাখিল, লাইসেন্সিং শর্তের চূড়ান্ত লঙ্ঘনের মতো কারণে পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্কের উপর শাস্তির খাঁড়া নেমে এসেছে। এদিকে তাদের বিরুদ্ধে ইডি তদন্তের দাবি উড়িয়ে দিয়ে পেটিএম দাবি করেছে, অর্থ পাচারের মতো কার্যকলাপের সঙ্গে কোনও ভাবেই যুক্ত না সংস্থা বা কোম্পানির কোনও আধিকারিক।