সমলিঙ্গে বিয়ে সংক্রান্ত মামলার রায়দান করেছে সুপ্রিম কোর্ট। ৩:২ ব্যবধানে হেরে গিয়েছেন সমকামীরা। সেই মামলার রায়দানের সময় রূপান্তরকামীদের বিয়ে নিয়ে পর্যবেক্ষণ করেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন আসাউদ্দিন ওয়াইসি।
1/4 সমলিঙ্গে বিয়ে মামলায় সুপ্রিম কোর্টের একটি পর্যবেক্ষণ নিয়ে ‘উদ্বেগ’ প্রকাশ করলেন আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। বর্তমানে দেশে যে আইন আছে, সেগুলির আওতায় রূপান্তরকামীদের বিয়ে করার অধিকার আছে বলে যে মন্তব্য করেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, তা নিয়েই তিনি ‘উদ্বিগ্ন’ বলে দাবি করেছেন এআইএমআইএম প্রধান তথা হায়দরাবাদের সাংসদ। (ছবি সৌজন্যে সঞ্চিত খান্না/হিন্দুস্তান টাইমস ও পিটিআই ফাইল)
2/4 ওয়াইসির দাবি, ইসলাম ধর্মে রূপান্তরকামীদের বিয়ের স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ ‘বায়োলজিক্যাল’ বা ‘জৈবিকভাবে’ দুই পুরুষ এবং ‘বায়োলজিক্যাল’ দুই মহিলার বিয়ের বিষয়টি ইসলাম ধর্মে স্বীকৃত নয় বলে দাবি করেন এআইএমআইএম প্রধান। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
3/4 মঙ্গলবার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ‘এক্স’-এ এআইএমআইএম প্রধান বলেন, 'বেঞ্চের একটি পর্যবেক্ষণ নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। (সাংবিধানিক বেঞ্চ) বলেছেন যে স্পেশাল ম্যারেক্ট অ্যাক্ট এবং পার্সোনাল ল'র আওতায় ট্রান্সজেন্ডাররা বিয়ে করতে পারেন। কিন্তু ইসলাম ধর্মের নিরিখে এটা সঠিক ব্যাখ্যা নয়। জৈবিকভাবে দুই পুরুষ এবং জৈবিকভাবে দুই মহিলার মধ্যে বিয়ের বিষয়টি ইসলামে স্বীকৃত নয়।' (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
4/4 উল্লেখ্য, সমলিঙ্গে বিয়ে সংক্রান্ত মামলার রায়দানের সময় প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, আপাতত দেশে যে আইন আছে, সেগুলির আওতায় রূপান্তরকামী মহিলা এবং রূপান্তরকামী পুরুষদের বিয়ে করার অধিকার আছে। অর্থাৎ আপাতত যে আইন আছে, সেই আইনের আওতায় সমকামী পুরুষ বা সমকামী মহিলারা বিয়ে করতে পারবেন। (ছবি সৌজন্যে. সঞ্চিত খান্না/হিন্দুস্তান টাইমস)