1/6 শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিংকর অধিকারী বলেন, ‘বেতন কাটার বিষয়ে আমরা কোনওদিন ভীত ছিলাম না। একদিনের বেতন কেটে নিয়ে কিছুই করতে পারবে না রাজ্য সরকার। এমনিতেই (কেন্দ্রীয় হারে) ডিএ না দেওয়ায় আমরা আদতে ২০ দিনের বেতন পাই আমরা। রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা কোনওভাবে ভীত নন। বরং আন্দোলন আরও তীব্র হবে।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্যে ফেসবুক)
2/6 শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘ধর্মঘটে অংশগ্রহণকারী শিক্ষক-শিক্ষা কর্মী, সরকারি কর্মচারীদের একদিনের বেতন কেটে নেওয়া, সার্ভিস ব্রেক, ডাইস-নন ইত্যাদির হুমকি দেওয়া হলেও শেষপর্যন্ত শুধুমাত্র একদিনের বেতন কাটার নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। আমরা আগেই বলেছিলাম, সরকার ভয় দেখানোর জন্য নোটিশ দিয়েছিল।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্যে ফেসবুক)
3/6 ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ‘সরকারের এই পদক্ষেপে শিক্ষক-শিক্ষাকর্মী সরকারি কর্মচারীগণ বিন্দুমাত্র ভীত নয়। বরং আগামীতে প্রাপ্ত বকেয়া ডিএ প্রদান, শূন্যপদে স্বচ্ছভাবে স্থায়ী নিয়োগ এবং যোগ্য অস্থায়ী কর্মীদের বেতন কাঠামো-সহ স্থায়ীকরণের দাবিতে আন্দোলন আরও দুর্বার হবে। লক্ষ-লক্ষ কর্মচারীর একদিনের বেতন কেটে নিয়ে এই আন্দোলনকে কোনওভাবেই দমানো যাবে না।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্যে ফেসবুক)
4/6 বকেয়া ডিএ এবং কেন্দ্রীয় হারে ডিএ প্রদানের দাবি ১০ মার্চ প্রশাসনিক ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন। সেইসময় রাজ্য সরকারের তরফে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল, নির্দিষ্ট কয়েকটি শর্ত ছাড়া সেদিন যদি সরকারি কর্মচারীরা অফিসে অনুপস্থিত থাকেন, তাহলে তাঁদের বেতন কেটে নেওয়া হবে। ছেদ পড়বে কর্মজীবনে। শো-কজ নোটিশ দর্শানো হবে। সন্তোষজনক উত্তর না মিললে শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছিল রাজ্য। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এএনআই)
5/6 হুঁশিয়ারি মতো যাঁরা ১০ মার্চ অনুপস্থিত ছিলেন, তাঁদের অনেকেই শো-কজ পান। সেই নোটিশের উত্তরও দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন অনেক রাজ্য সরকারি কর্মচারী। তারপর সোমবার রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের দাবি, আগেই আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল যে রাজ্য বড়জোর একদিনের বেতন কাটতে পারবে। কর্মজীবনে ছেদ ফেলতে পারবে না রাজ্য। ঠিক সেটাই হল। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে ফেসবুক)
6/6 বিষয়টি নিয়ে শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিংকর অধিকারী বলেন, ‘বেতন কাটার বিষয়ে আমরা কোনওদিন ভীত ছিলাম না। একদিনের বেতন কেটে নিয়ে কিছুই করতে পারবে না রাজ্য সরকার। এমনিতেই (কেন্দ্রীয় হারে) ডিএ না দেওয়ায় আমরা আদতে ২০ দিনের বেতন পাই আমরা। রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা কোনওভাবে ভীত নন। বরং আন্দোলন আরও তীব্র হবে।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্যে ফেসবুক)