WHO on Loneliness: একাকীত্ব কমাতে এবার একটি বিশেষ কমিটি গড়ল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সেই কমিটির নেতৃত্বে রয়েছে দুই ব্যক্তি। কী কী কাজ করবে এই সংস্থা?
1/5 বিশ্বে দিন দিন বেড়েই চলেছে নানা মারণরোগ। আর এই সব রোগের বেশিরভাগের পিছনে রয়েছে একাকীত্ব। শুধু বয়স্ক মানুষরা একাকীত্বে ভোগেন তা নয়। একই সমস্যা সব স্তর ও সব বয়সের মানুষরাই ভুগতে পারেন।
2/5 এবার এই নিয়ে নড়েচড়ে বসল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সম্প্রতি হু-এর তরফে একাকীত্ব কমাতে একটি কমিটির গড়ার কথা বলা হয়েছে। তার নেতৃত্বে থাকছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সার্জেন জেনারেল বিবেক মূর্তি ও আফ্রিকান ইউনিয়ন ইউথ এনভয় চিডো এমপেমবা।
3/5 সম্প্রতি ‘আওয়ার এপিডেমিক অব লোনলিনেস অ্যান্ড আইসোলেশন’ নামে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে বিবেক মূর্তি বলেন, একাকীত্বে ভোগা দিনে ১৫টি সিগারেট খাওয়ার সমান। অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা থেকেও বেশি গুরুতর এই একাকীত্ব।
4/5 অন্যদিকে একাকীত্বের ফলে ব্যক্তিগত জীবন ও সামাজিক জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে হার্টের রোগ, দুশ্চিন্তা, ডিমেনশিয়া, স্ট্রোক, মানসিক অবসাদের মতো সমস্যা দেখা যায়। এই সব রোগের সঙ্গে যুঝতেই জরুরি একাকীত্বের হার কমানো।
5/5 বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই কমিটি আগামী তিন বছরে এই সংক্রান্ত রূপরেখা তৈরি করবে। একাকীত্বের সঙ্গে কীভাবে লড়াই করা যায়, তার জন্য তৈরি হবে বিভিন্ন প্রকল্প। সমাজের মধ্যে আবার যোগাযোগ ফিরিয়ে আনতে কী করণীয় তারই পরামর্শ দেবে এই বিশেষ কমিটি।