Trial from Maia: আরও কাছে বাংলাদেশ, মুর্শিদাবাদে নদী বন্দর, সূচনায় শান্তনু ঠাকুর, প্রচুর কাজের সুযোগ Updated: 13 Feb 2024, 02:41 PM IST Satyen Pal গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন মুর্শিদাবাদ থেকে বাংলাদেশ হয়ে অসম। নতুন নদী বন্দরে মহড়া হল। সূচনায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। 1/4 ময়ার বন্দর। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের ময়া থেকে বাংলাদেশের সুলতানগঞ্জ পর্যন্ত পণ্য়বাহী জাহাজ যাওয়ার জন্য় তৈরি হল ময়ার বন্দর। পরীক্ষামূলকভাবে এখানে পণ্যবাহী ভেসেল চালানোর কাজ শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর পতাকা নেড়ে এই কাজের শুভ সূচনা করেছেন।শান্তনু ঠাকুর তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য়ে সংযোগ স্থাপনের এক নয়া যোগসূত্র তৈরি হল। প্রতিবেশী দেশের পারস্পরিক চুক্তির মাধ্য়মে এই আঞ্চলিক প্রকল্পের কাজ করা হয়েছে। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 2/4 ময়ার এই বন্দর থেকে কোনও জলযান ছাড়ার পরে তা পদ্মার উপর দিয়ে প্রায় ১৬ কিমি দূরে বাংলাদেশের সুলতানগঞ্জে যাবে। এই জলপথের ৪.৫ কিমি অংশ ভারতের মধ্য়ে পড়ছে। বাকি ১১.৫ কিমি অংশ পড়ছে বাংলাদেশের মধ্য়ে। শান্তনু ঠাকুর (এক্স) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 3/4 মুর্শিদাবাদের লালগোলা ব্লকের পদ্মা নদীর উপর ময়ায় পরীক্ষামূলকভাবে এই নদী বন্দর চালু হয়েছে। সোমবার কেন্দ্রীয় বন্দর, জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর এই নদী বন্দরের সূচনা করেছেন।ঠিক কীভাবে এই জলপথের মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপিত হবে? কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন, ময়া থেকে বাংলাদেশের আরিচা হয়ে অসমের ধুবরিতে এই পথ দিয়েই পণ্য পরিবহণ করা যাবে। এর মাধ্যমে ৯৩০ কিমি দূরত্ব কমানো সম্ভব। বাংলাদেশের এই পথের মাধ্য়মে ২.৬ মিলিয়ন মেট্রিক টন পণ্য রফতানি করা যাবে। শান্তনু ঠাকুর ( এক্স) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 4/4 এই জলপথের মাধ্যমে খাদ্য সামগ্রী, পাথর, ফ্লাই অ্যাশ সহ নানা সামগ্রী পাঠানো যাবে। এমনকী এই বন্দরের মাধ্য়মে মুর্শিদাবাদের আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রেও বিরাট উন্নয়নের সম্ভাবনা। প্রচুর মানুষের কর্মসংস্থানও হতে পারে এই বন্দরকে কেন্দ্র করে। ২০২২ সালে ভারত ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্য়ে এই ময়া বন্দর তৈরি নিয়ে কথাবার্তা হয়েছিল। তারপর এই বন্দর রূপ পেল এতদিনে। ছবি শান্তনু ঠাকুর ( এক্স) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন