পশ্চিমবঙ্গের পড়ুয়াদের জন্য যে বিশেষ ওয়েবসাইট রয়েছে তার জেলাভিত্তিক ফলাফল জানিয়েছে কোন লিঙ্কে গিয়ে এই ফলাফল জানা যাবে তা আগে দেখা যাক।
‘ন্যাশনাল মিনস কাম মেরিট স্কলারশিপ এক্সামিনেশন’ এর অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়াদের ফলাফল প্রকাশিত হল। ২০২৩-২৪ সালে অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়াদের এই বৃত্তি মূলক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গের ডিরেক্টোরেট অফ স্কুল এডুকেশন। পশ্চিমবঙ্গের যে সমস্ত অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়ারা এনএমএমএস পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন তাঁরা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে এর ফলাফল দেখতে পাবেন। স্কলারশিপ পোর্টালের লিঙ্কে ক্লিক করে জেনে নেওয়া যাবে এই পরীক্ষার ফলাফল। দেখা যাক, কোন লিঙ্ক থেকে এর ফলাফল জানা যাবে।
পশ্চিমবঙ্গের ‘ডিরেক্টোরেট অফ স্কুল এডুকেশন’ তার ওয়েবসাইটে জেলাভিত্তিক ফলাফল জানিয়েছে কোন লিঙ্কে গিয়ে এই ফলাফল জানা যাবে তা আগে দেখা দরকার। https://scholarships.wbsed.gov.in/ এই লিঙ্কে গেলে অষ্টম শ্রেণির বৃত্তিপরীক্ষার ফলাফল জানা যাচ্ছে। স্কলারশিপ পোর্টালে গিয়ে এনএমএমএসসির জেলা ভিত্তিক ফলাফল। তাতে ক্লিক করলেই বাংলার সমস্ত জেলার ভিত্তিতে চলে আসবে ফলাফলের তালিকা। প্রতিটি জেলার নাম ধরে দেখে নিতে হবে সেখানের মেধা তালিকা। যেমন হুগলির মেধা তালিকা দেখতে হলে ক্লিক করতে হবে এই লিঙ্কে। এইভাবে তালিকা দেখে নিয়ে জেলার নাম অনুযায়ী ফলাফল জানা যাবে। প্রশ্ন উঠতে পারে অষ্টম শ্রেণির বৃত্তিমূলক পরীক্ষা ‘ন্যাশনাল মিনস কাম মেরিট স্কলারশিপ এক্সামিনেশন’- এর হাত ধরে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে।
( Easy Nail Care Tips: বাড়ির টুকটাক জিনিস দিয়েই নখ করে তুলুন উজ্জ্বল! যত্ন নিতে রইল টিপস)
এনএমএমএস স্কলারশিপে ১২ হাজার টাকা বার্ষিক পাওয়া যাবে। প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা করে প্রাপকরা পাবে। যাঁরা সমাজে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়েছে, তাদের পড়াশোনায় সমর্থন যোগায়ে সরকারি উদ্যোগ এইটি। নবম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত মিলবে এই টাকা। অনেক সময়ই আর্থিক কষ্টের কারণে স্কুল থেকে পড়াশোনা মাঝরাস্তায় ছেড়ে দেয়। এমন মেধাবী অথচ আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া পড়ুয়ারা যাতে স্কুলের পড়াশোনা মাঝ রাস্তাতেই ছেড়ে না চলে যায়, তার দিকে, তাকিয়ে এই স্কলারশিপ দেওয়া হচ্ছে।
পশ্চিমবঙ্গের পড়ুয়াদের জন্য বড় সুখবরের বার্তা নিয়ে আসছে এই এনএমএসএসই বৃত্তিমূলক পরীক্ষা। এই পরীক্ষার ফলাফলের ওপর নির্ধারিত হয় কারা পাবে এই বৃত্তি। প্রসঙ্গত, কেন্দ্র সরকারের স্কুল শিক্ষা ও স্বাক্ষরতা বিভাগের আওতায় রয়েছে এই পরীক্ষার পরিচালনার দায়িত্ব।