Kar Kache Koi Moner Kotha Update: পলাশ দাদাকে জানাল শিমুলের কলেজ লাইফের প্রেমের কথা। সবটা দেখে শুনে প্রায় ক্ষেপে যায় সে। এবার স্ত্রী ফিরলে কোন অত্যাচার করবে তার সঙ্গে?
1/5 শাশুড়ির তীর্থে যাওয়ার টাকা জোগাড় করার জন্য গয়না বন্ধক দিয়ে সোনার দোকান থেকে ফেরার পথ ধরে শিমুল এবং বিপাশা। ফিরতি পথে সুচরিতার বাড়ি যাওয়ার জন্য জোরাজুরি করে বিপাশা। কিন্তু শাশুড়ির ভয়ে শিমুল যেতে চায় না। এদিকে বিপাশাও তাকে একা ছাড়তে নারাজ। বাধ্য হয়ে বিপাশার সঙ্গে সুচরিতার বাড়ি যায় শিমুল।
2/5 মাঝ দুপুরে ওদের দেখে বেজায় বিরক্ত হন সুচরিতার শাশুড়ি। তাদের নানা কথা শোনায়। একই সঙ্গে বুঝিয়ে দেয় বউয়ের এই বেড়াতে যাওয়া তিনি মোটেই ভালো চোখে দেখেননি। নাতনির অসুস্থতা নিয়েও কথা বলেন। বলেন তাঁর ছেলের জন্যই নাকি সে বেঁচেছে।
3/5 পাল্টা জবাব দেয় বিপাশা। বলে তাঁর ছেলে কেন অন্য মেয়ে নিয়ে ওখানে ফূর্তি করতে গিয়েছিল। সেটা কিছু নয় বুঝি! একই সঙ্গে এটাও মনে করিয়ে দেয় টুইঙ্কেল ইন্দ্র আর সুচরিতার মেয়ে, ফলে বাবা হিসেবে সে যা করেছে সেটা তার কর্তব্য। এরই মাঝে সুচরিতা আসে এবং ওদের ঘরের ভিতরে নিয়ে আসে জানায় টুইঙ্কেল ভালো আছে। স্কুলে গেছে।
4/5 এরপরই বিপাশা সুচরিতাকে কথায় কথায় জানায় শিমুলের একটা প্রেম ছিল। সে জানতে চায় কেন তাকে বিয়ে করল না শিমুল। সে পুরো গল্পটা তখন বলে। একই সঙ্গে বলে সে কখনই শতদ্রুকে ভুলতে পারবে না, আবার ফিরেও যাবে না। ওর আক্ষেপ একটাই পরাগ ওকে কেন ভালোবাসল না।
5/5 অন্যদিকে পরাগ সেদিনই তাড়াতাড়ি বাড়ি থেকে ফিরে আসে আর দেখে বাড়িতে বউ নেই। তার ভাইও ফিরে আসে সেদিন জলদি। হামেশাই বৌদিকে এভাবে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে দেখে সে বৌদির চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলে। একই সঙ্গে জানায় তার বৌদির একটা প্রেম ছিল কলেজ লাইফে। তার সঙ্গে এখনও যোগাযোগ আছে। এটা শুনে পরাগ বলে সে ঠকে গিয়েছেন রেগে যায় ভীষণ। এখন এটাই দেখার পালা শিমুল বাড়ি ফেরার পর কী হয়।