Kar Kache Koi Moner Kotha: বাড়ির ঝগড়ায় স্কুলের প্রিন্সিপালকে ডেকে আনল পরাগ। সকলের সামনে শিমুলকে চরম হেনস্থা করল সে। এবার? শিমুল নাকি পরাগ কার হয়ে কথা বলবেন প্রিন্সিপাল?
1/5 বাড়ির অশান্তির মধ্যে স্কুলের প্রিন্সিপালকে ডেকে আনল পরাগ। তাঁদের বাড়ির অশান্তি যখন তুঙ্গে তখনই তিনি সেই বাড়িতে ঢোকেন। এসে জানতে চান কী হয়েছে? উত্তরে পরাগ বলে তিনি যার জন্য পরাগের চাকরি খাবার কথা বলেছিলেন সে চরিত্রহীনা। তার জীবন বিপন্ন শিমুলের জন্য।
2/5 সব দেখে শুনে থ বনে যান প্রিন্সিপাল। শিমুলকে কিছু বলার আগেই শিমুলের বন্ধুরা জবাব দেয়। বলে, মানুষের বাড়িতে মানুষ আসতেই পারে, এতে ভুল কী আছে? বন্ধুকে মিষ্টি খাওয়ালেই বা দোষ কী? তখন পুতুল তাতে সায় দিয়ে জানায় যে সেই শতদ্রুকে থেকে যেতে বলেছিল, শিমুল ওকে মিষ্টি দিতে চায়নি পুতুলের কথাতেই দিয়েছে। শতদ্রু মিষ্টি খেতে না চাইলে তখন ওকে জোর করে খাইয়েছে।
3/5 এটা শুনে পলাশ উগ্র ভাবে প্রিন্সিপালকে বলে তিনি এবার দেখুন কার জন্য দাদাকে হুমকি দিয়েছিলেন তিনি। পাল্টা জবাব দেন সেই ব্যক্তি। বকা খেয়েও চুপ করতে না চাইলে মুখ খোলে ওদের কাকিমা। বলে আজ যদি প্রতীক্ষা আর ওর সম্পর্ক ভেঙে যায় তখন কি আর প্রতীক্ষা বিয়ে করবে না? নাকি সে চরিত্রহীনা হয়ে যাবে?
4/5 সব দেখে শুনে রীতিমত রেগে যান প্রিন্সিপাল। পরাগকে শাসিয়ে বলেন তাদের পারিবারিক ব্যাপারে যেন তাঁকে ডাকা না হয়। যে ছবি পলাশ দেখিয়েছে সেটা খারাপ কিছু না বলেও তিনি জানান। আর শিমুলকে অত্যাচার করলে বাকিটা তিনি বুঝে নেবেন। তিনি শিমুলকে আশ্বাস দিয়ে বলেন যে উনি ওর পাশে আছেন, কোনও প্রয়োজনে যেন ফোন করে। শিমুল তাকে প্রণাম করে, এবং বলে সে পড়ে পড়ে মার খাবে না, এদের শিক্ষা দিয়েই ছাড়বে।
5/5 প্রিন্সিপাল চলে গেলে শিমুলের শাশুড়ি তার উপর চড়াও হতে গেলে বাধা দেয় বিপাশা। জানতে চায় তাঁর লজ্জা, বিবেক বলে কিছু আছে কিনা। আবারও বোঝায় অতীতে কী আছে, কী ছিল সেটা দিয়ে কিছু হয় না। কিন্তু তার শাশুড়ি সেটা শুনলে তো!