Kar Kache Koi Moner Kotha: তীর্থ থেকে ফিরেই বউমা এবং শতদ্রুর কথা জানতে পারে শিমুলের শাশুড়ি। তার ছেলে তাকে বাড়িয়ে নানা গল্প ফেঁদে শোনায়। যদিও সত্যি প্রকাশ্যে আনে পুতুল। এবার কী হবে?
1/5 শিমুল যখন পুতুলকে খাইয়ে দিতে দিতে নিজে খাচ্ছে তখনই বাড়ি ফেরে পরাগ এবং পলাশ। এসে দেখে রান্নাঘর খোলা এবং ওরা খাচ্ছে। তখন জানতে চায় যে এটা কে করেছে, শিমুল সাফ সাফ জানিয়ে দেয় যে সে করেছে কারণ পুতুল অভুক্ত থাকতে পারে না তাকে অনেক ওষুধ খেতে হয়।
2/5 এরপর পরাগ এবং পলাশ দুজনেই শিমুলকে নির্দেশ দেয় তাদের খেতে দেওয়ার জন্য। সে জানিয়ে দেয় যে সে তাদের কর্মচারী নয়, সে বানাতে পারবে না খাবার। যারা তাকে গালমন্দ করে তাদের জন্য খাবার বানাবে না সে।
3/5 পলাশ বলে দোকান থেকে এনে খাবার খাবে। কিন্তু পরাগ তাতে বাধা দেয়। বলে শিমুল ওর পয়সায় খাচ্ছে রান্না ওকে করতেই হবে। কিন্তু তাতে নায়িকা স্পষ্ট না করে দেয়। তখন পরাগ তাকে এই বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বলে। তখন শিমুল তাকে উত্তর দিয়ে বলে যে সে চাইলে যেতেই পারে কিন্তু যাওয়ার আগে ওদের সবক শিখিয়ে দিয়ে যাবে।
4/5 পরদিন শিমুলের শাশুড়ি ফিরে আসে। আর মা ফিরতে তাকে বউয়ের কীর্তির কথা শোনায় দুই ছেলে। সামনে উপস্থিত থাকে তাদের কাকিমা, বোন এবং পাড়ার বউরা। তারাও ওদের কথায় প্রতিবাদ করে বলে শিমুল এমন কিছু করেনি, এতে কোনও ভুল নেই। তখন বিপাশার চরিত্রের দিকে আঙুল তুলতে গেলে সে পরাগকে রীতিমত তুলোধনা করে।
5/5 শিমুলের শাশুড়ি বলে তার বউমার যদি সত্যিই চরিত্রের দোষ থাকে তাহলে তিনি বুঝে নেবেন। তখন পুতুল মুখ খোলে। জানায় শতদ্রু কেবল বিয়ের নিমন্ত্রণ করতে এসেছিল। সে চলেও যেতে চায়। মায়ের অবর্তমানে বাড়ির বড় হওয়ায় সে শিমুলকে মিষ্টি এনে ওকে দিতে বলেছিল।