১। পল্টু আর বিল্টুর রাস্তায় দেখা হয়েছে।
বিল্টু: : কী হে, তোমায় এত বিমর্ষ দেখাচ্ছে কেন? মন খারাপ নাকি? হল কী?
পল্টু: এইমাত্র একটা বই পড়লাম। যার শেষ পরিণতি অত্যন্ত দুঃখের। সেই কারণেই মনটা খুব খারাপ হয়ে আছে।
বিল্টু: তাই নাকি! কী বই সেটা? আমাকেও বলো।
পল্টু: আমার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের পাস বই।
বিল্টু: ওকে… পরে কথা হবে।
(আরও পড়ুন: সকালের শুরুতে হাসতেই হবে! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। ক্লাসে পড়া ধরছেন বিজ্ঞানের শিক্ষক।
শিক্ষক ছাত্রদের প্রশ্ন করলেন, ‘চোখ আর ক্যামেরায় তো বেশ মিল, কিন্তু একটা পার্থক্যও আছে। পার্থক্যটা কোথায় বলো তো?’
খানিক ক্ষণের নীরবতা। হঠাৎ এক প্রত্যুৎপন্নমতি উঠে দাঁড়াল।
শিক্ষক: কিছু বলতে চাও মনোজ?
মনোজ: স্যর, চোখ হল ফাঁকিবাজ ছাত্র, কিন্তু ক্যামেরা ভালো ছাত্র।
শিক্ষক: কী রকম?
মনোজ: চোখ পড়াশোনা করলেও বাড়ির কাজ করে না। কারণ সে ফাঁকিবাজ। কিন্তু ক্যামেরা ভালো ছাত্র, নিয়মিত বাড়ির কাজ করে, কিছু পড়লেই কাগজে লিখে ফেলে!’
শিক্ষক হেসে খুন!
(আরও পড়ুন: মেঘলা দিনে বইছে শীতের হাওয়া, তার মধ্যে মন থাকুক ফুরফুরে! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৩। এক ভদ্রমহিলার চোখে অপারেশনের পর হাসপাতালে চিৎকার-চেঁচামেচি দেখে ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন—
ডাক্তার: হয়েছেটা কী বলুন তো? চিৎকার করছেন কেন?
ভদ্রমহিলা: চিৎকার করব না কি হাসব? আপনার হাসপাতালে আমার পরচুলা চুরি হয়েছে।
ডাক্তার: আমাদের এখানে মনে হয় চুরি হয়নি। আর আপনি বুঝলেন কী করে যে আপনার পরচুলা চুরি হয়েছে?
ভদ্রমহিলা: অপারেশনের আগে পরচুলাটি সস্তা মনে হচ্ছিল। কিন্তু এখন অন্য রকম লাগছে, তাই।
ডাক্তার: চিন্তা করবেন না। আপনার চোখের অপারেশনটা মনে হয় সফলভাবেই হয়েছে।
(আরও পড়ুন: উৎসবের মরসুম প্রায় শেষ, কিন্তু হাসি যেন না থামে! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৪। স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে ব্যাপক ঝগড়া হচ্ছে।
স্বামী: ধুত্তুর আমি এ সংসারে আগুন জ্বালিয়ে দেব।
স্ত্রী: তার আগে এক লিটার কেরোসিন আনো। না হলে স্টোভটাও জ্বলবে না।
(আরও পড়ুন: ধনতেরাসের সন্ধ্যায় কেনাকাটা, আর সকালে দিলখোলা হাসি! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৫। দোকানদার একটু কাজে বেরিয়েছে। তাই ছোট্ট ছেলেকে দোকানটা কিছু ক্ষণের জন্য সামলাতে বলে গিয়েছে। এমন সময়ে এক খদ্দের এলেন।
খদ্দের: এতটুকু ছেলে তুমি এত বড় দোকান সামলাও!
খোকা: হ্যাঁ।
খদ্দের: বয়মের লজেনস, চকলেট, বিস্কুট– এসব খেতে লোভ হয় না?
খোকা: হয়, খাই না। চেটে-চেটে রেখে দিই।