ঠাকুর দেখতে দেখতে সব সময় জল খাওয়ার কথা মনে থাকে না। ফলে শরীরে প্রয়োজনীয় জল বেরিয়ে গেলেও, ঘাটতি পূরণ হয় না। শুরু হয় ডিহাইড্রেশন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে ডাবের জল খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
1/7 ষষ্ঠীর বোধনের আগেই শহর কলকাতায় দুর্গাপুজোর ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। বহু প্যান্ডেলের সামনেই লম্বা লাইন দেখা যাচ্ছে। এদিকে, ৩০ ডিগ্রি পার করে ফেলেছে শহরের তাপমাত্রার পারদ। এই অবস্থায় পুজোয় ঠাকুর দেখার মাঝে ডাবের জলে চুমুক দিতে ভুলছেন না তো! প্যান্ডেলের আশেপাশে নানান খাবারের দোকানের ভিড়েও কোথাও কোথাও পেয়ে যেতে পারেন ডাবের জলের সন্ধান। সমস্যা একটাই এই শরতের শেষে ঠিকঠাক ডাবের দোকান খুঁজে পাওয়াই বড় চ্যালেঞ্জ! এই জলে কত রকমের গুণ রয়েছে দেখে নিন।
2/7 ডিহাইড্রেশন: ঠাকুর দেখতে দেখতে সব সময় জল খাওয়ার কথা মনে থাকে না। ফলে শরীরে প্রয়োজনীয় জল বেরিয়ে গেলেও, ঘাটতি পূরণ হয় না। শুরু হয় ডিহাইড্রেশন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে ডাবের জল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি এনার্জিও বাড়ায়।
3/7 হার্ট ভালো রাখতে- বলা হয়, শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয় ডাবের জল। ফলে ডাবের জল হার্টের জন্য খুবই ভালো। অতিরিক্ত গরমে পুজোয় ঠাকুর দেখার ফাঁকে ঠান্ডা পানীয় অনেকেরই খেতে ইচ্ছে করে। তবে তখন যদি ডাবের জলে চুমুক দেন, তাহলে হার্টের দিক থেকেও তা উপকারিই হবে।
5/7 কিডনির স্টোন- কিডনির স্টোনের সমস্যা অনেককেই সমস্যায় ফেলে দেয়। কিডনিতে স্টোন বাড়তে থাকার সমস্যাতে অনেকেই ভোগেন। সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও ডাবের জল বেশ ভালো।
7/7 চুলের যত্নে- অর্ধেক কাপ ডাবের জলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন ২ চামচ লেবুর রস। ভালো করে লাগিয়ে নিন চুলে, শ্যাম্পু করার ৩০ মিনিট আগে। এরপর ঈষদুষ্ণ জলে করে ফেলুন শ্যাম্পু। এতে খুশকির সমস্যা মিটবে। (এই প্রতিবেদনের তথ্য প্রচলিত তথ্য নির্ভর। বিশদ জানতে অবশ্যই পরামর্শ নিন চিকিৎসকের। ডায়াবেটিস রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শে ডাবের জল সেবন করুন। )