৪০ বছর বয়স থেকেই প্ল্যান করা উচিত এবং ৫০ পেরোলেই সেগুলোকে কাজে করে দেখানো উচিত। কী? স্বাস্থ্য ভালো রাখার পদক্ষেপের কথা বলছি। এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখার সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপায় হচ্ছে সঠিক খাদ্যাভাস। বয়স যত বাড়বে তত নানান সমস্যা, রোগ ব্যাধি হতে থাকে। কমতে থেকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। তাই ৫০ এর পর নিজের শরীর, স্বাস্থ্যের যথাযথ খেয়াল রাখা জরুরি।
৫০ বছর হয়ে গেলে খাদ্যাভাস সহ জীবন যাপনে পরিবর্তন আনতে হয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, ক্যালসিয়াম, ইত্যাদি জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত এই সময়। একই সঙ্গে নিজেকে নানান কাজে ব্যস্ত রাখা জরুরি।
দেখে নেওয়া যাক ৫০ বছরের পর সুস্থ স্বাভাবিক জীবনযাপনের কিছু সহজ উপায়।
একটা সুন্দর সম্পর্ক তৈরি করুন খাদ্যাভাস এবং দেহের মধ্যে
বেশি পরিমাণে হোল গ্রেন্স খান, সঙ্গে বিনস, স্প্রাউট, ওটস, ফল, ইত্যাদি জাতীয় খাবার খান। সঙ্গে রাখুন স্যালাড। এর ফলে পেটের সমস্যা দূরে থাকবে, শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে ফাইবার যাবে, হজম ভালো হবে।
বাদ দিন এই জিনিস এবং খাবারগুলো
অতিরিক্ত পরিমাণে মাংস খাওয়া মানে ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পাওয়া। তাই মাংস খাওয়া কমান, সঙ্গে বাদ দিন ময়দা, তেল এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার।
নিজের ব্যবহার, কাজ, আচরণের দিকে নজর দিন
মানুষের ভালো থাকা অনেকটা নির্ভর তার ইচ্ছের উপর। নিজেকে ভালোবাসলে, নিজের যত্ন নিলে, কোনটা করলে শরীর ভালো থাকবে, কোনটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর এসব বুঝে কাজ করলে, সঠিক খাবার খেলে সুস্থ জীবন কাটানো সম্ভব।
প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটান
যতটা পারবেন খোলামেলা পরিবেশে থাকুন। নিয়মিত পার্কে যান। হাঁটুন, খোলা বাতাসে শ্বাস নিন। সূর্যের আলো গায়ে লাগান। যথেষ্ট পরিমাণে জল খান।