চিঠিতে লেখা হয়েছে, ‘আমাদের সদস্যরা মাসে ৭০ ঘণ্টার বেশি ফ্লাইং ডিউটি নেবে, সে কথা আমরা দিতে পারছি না। ম্যানেজমেন্টের কোনও জবরদস্তিমূলক পদক্ষেপ নিলে তখন উড়ানের সুরক্ষা এবং আমাদের সদস্যদের রক্ষার্থে অন্য পরিণতি হতে পারে।' গত ১৩ ডিসেম্বর এই চিঠি দেন তাঁরা।
1/6 কেবিন ক্রুর তীব্র ঘাটতি। বেশ কিছু উড়ান বিলম্বিত এয়ার ইন্ডিয়ার। এমন পরিস্থিতিতে যেন 'ওভারটাইম' না করানো হয়, সেই কথা মনে করিয়ে দিলেন বিমানচালকরা। সংস্থার সিইও ও এমডি ক্যাম্পবেল উইলসন এবং প্রধান এইচআর-কে এই বিষয়ে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা। হিন্দুস্তান টাইমসের কাছে সেই চিঠির একটি অনুলিপি এসে পৌঁছেছে। তাতে পাইলটরা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে, সর্বোচ্চ উড়ান সীমার বাইরে তাঁরা কাজ করবেন না- করতে পারবেন না। প্রতীকী ছবি : রয়টার্স
2/6 চিঠিতে লেখা হয়েছে, ‘আমাদের সদস্যরা মাসে ৭০ ঘণ্টার বেশি ফ্লাইং ডিউটি নেবে, সে কথা আমরা দিতে পারছি না। ম্যানেজমেন্টের কোনও জবরদস্তিমূলক পদক্ষেপ নিলে তখন উড়ানের সুরক্ষা এবং আমাদের সদস্যদের রক্ষার্থে অন্য পরিণতি হতে পারে।' গত ১৩ ডিসেম্বর এই চিঠি দেন তাঁরা। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস
3/6 টাটার অধিগ্রহণের পর থেকে এই প্রথম ম্যানেজমেন্টকে এমন চিঠি দিলেন বিমানচালকরা। এক বিবৃতিতে তাঁরা জানিয়েছেন, কখনও কখনও সপ্তাহে ৯০ ঘণ্টারও বেশি তাঁদের বিমান চালনা করতে হচ্ছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স
4/6 এভিয়েশন ক্ষেত্রের নিয়ম অনুযায়ী, বিমানচালকদের সাধারণত সপ্তাহে ৭০-৮০ ঘণ্টার বেশি কাজ করানোর রীতি নেই। কারণ অতিরিক্ত উড়ানের ফলে পাইলটের ক্লান্তি, অমনোযোগীতা আসতে পারে। এতে উড়ানের সুরক্ষা প্রশ্নের মুখে পড়তে পারে। বিমানচালক আসনে বসেই ঘুমিয়ে পড়ার ফলে দুর্ঘটনার নজিরও রয়েছে বিশ্বের ইতিহাসে। ফাইল ছবি: টুইটার
5/6 এয়ার ইন্ডিয়ার চালকদের দাবি, তাঁদের আপাতত মাত্র ২০ ঘণ্টা বিমান চালনার ভিত্তিতেই স্থির বেতন দেওয়া হয়। বাকিটুকুর ক্ষেত্রে আপনি যত বেশি ঘণ্টা বিমান চালাবেন, তত বেশি টাকা। ফাইল ছবি: পিটিআই
6/6 বিমান চালকরা আরও দাবি করেন, গত কয়েক মাসে অসুস্থতা, ছুটি, প্রশিক্ষণ বা লাইসেন্স/সুরক্ষা ছাড়পত্রের রিনিউয়ালের কারণে বিমান চালাতে না পারলে তাঁদের বেতন কেটে নেওয়া হচ্ছে। পুনর্নবীকরণ করেন তখন তারা বেতন কাটার মুখোমুখি হন। ফাইল ছবি: ব্লুমবার্গ