বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Congress in
₹ 3500 Cr Tax Demand Case: ভোটের সময় সমস্যা… ৩৫০০ কোটির কর অনাদায় মামলায় কংগ্রেসকে লাইফলাইন আয়কর দফতরের
Congress in ₹ 3500 Cr Tax Demand Case: ভোটের সময় সমস্যা… ৩৫০০ কোটির কর অনাদায় মামলায় কংগ্রেসকে লাইফলাইন আয়কর দফতরের Updated: 01 Apr 2024, 12:28 PM IST Abhijit Chowdhury লোকসভা ভোটের আগে হাত শিবিরকে বড় স্বস্তি দিল সুপ্রিম কোর্ট। গত সপ্তাহেই কংগ্রেসকে নতুন করে ১৭০০ কোটি টাকার আয়কর প্রদানের নোটিশ ধরানো হয়েছিল। সব মিলিয়ে প্রায় ৩৫০০ কোটি টাকা দিতে বলা হয়েছিল কংগ্রেসকে। সেই মামলায় এবার বড় স্বস্তি পেল শতাব্দী প্রাচীন দল। 1/5 লোকসভা ভোটের আগে বকেয়া আয়কর বাবদ ৩৫০০ কোটি টাকা মেটানোর নোটিশ হাতে নিয়ে কংগ্রেস শিবিরের মাথায় হাত পড়েছিল কয়েকদিন আগেই। তবে সেই মামলায় এবার কিছুটা স্বস্তি পেল মল্লিকার্জুন খড়গে, রাহুল গান্ধীরা। সুপ্রিম কোর্টে আজ এই মামলায় শুনানি ছিল। সেই সময়ই আয়কর দফতর শীর্ষ আদালতকে জানিয়েছে, কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তারা কোনও কড়া পদক্ষেপ করবে না। এদিকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে কংগ্রেসের আবেদন ছিল, এই মামলার পরবর্তী শুনানি যেন জুন মাসে হয়। 2/5 এদিকে বিচারপতি বিভি নাগরত্না এবং বিচাপতি এজি মসিহের বেঞ্চকে সলিসিটর জেনারেল বলেন, 'কিছু প্যারামিটারের ওপর ভিত্তি করে ২০২১ সালে আয়কর আয়াদের একটি দাবি উত্থাপিত করা হয়েছিল। সেই মতো ২০২৪ সালের মার্চ মাসে আয়কর দফতর ১৩৪ কোটি টাকা পুনরুদ্ধার করেছিল। এবং এখন আমরা সেই একই প্যারামিটারের ভিত্তিতে ১৭০০ কোটি টাকার দাবি উত্থাপন করেছি। যেহেতু নির্বাচন চলছে, নির্বাচনের পর বিষয়টি শুনানি না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই অর্থ আদায়ে কোনও ব্যবস্থা নেব না।' 3/5 রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৭-১৮ থেকে ২০২০-২১ অর্থবর্ষের জন্য কংগ্রেসকে জরিমানা এবং সুদ-সহ কংগ্রেসকে ১৭০০ কোটি টাকা দিতে বলা হয়েছে আয়কর দফতরের তরফ থেকে। এদিকে ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬ এবং ২০১৬-১৭ বছরগুলির জন্য কংগ্রেসের আয়কর পুনর্মূল্যায়ন চলছিল। 4/5 গত ফেব্রুয়ারিতে কংগ্রেসের চারটি মূল ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দেয় আয়কর দফতর। সেই সময় বকেয়া কর হিসাবে কংগ্রেসকে ১০৫ কোটি টাকা দেওয়ার নোটিস দিয়েছিল আয়কর দফতর। শুধু তাই নয়, কংগ্রেসের অভিযোগ ছিল, তাদের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে 'অগণতান্ত্রিকভাবে' ৬৫ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে আয়কর দফতর। 5/5 এর আগে আদালতে আয়কর সংক্রান্ত মামলায় ধাক্কা খেয়েছিল কংগ্রেস। আদালতে হাত শিবিরের বক্তব্য ছিল, আয়কর বিভাগ আদালতের রায় পর্যন্ত অপেক্ষা না করেই আইন প্রয়োগ করছে। এমনকী অনুমতি ছাড়াই কংগ্রেসের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে টাকা সরানো হয়েছে। কংগ্রেস চাইছিল, যতদিন আদালতে মামলা চলবে ততদিন যেন তাঁদের বিরুদ্ধে আয়কর বিভাগ কোনও পদক্ষেপ না করতে পারে। কিন্তু হাই কোর্ট সেই আর্জি খারিজ করে দেয়।