১৯ জানুয়ারি ডার্বি রয়েছে। তার আগে ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান দুই দলই নিজেদের ম্য়াচ জিততে মরিয়া। তবে প্রথম ম্যাচে জিতলেও ইস্টবেঙ্গল বা মোহনবাগানের পারফরম্যান্স কিন্তু মোটেও নজর কাড়া ছিল না। যেটা দুই দলকেই কিন্তু চাপে রাখবে।
1/5 সুপার কাপের প্রথম ম্যাচেই জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান। হায়দরাবাদ এফসি-র বিরুদ্ধে ৩-২ ম্যাচ জিতেছে ইস্টবেঙ্গল। আর শ্রীনিধি ডেকানকে ২-১ হারিয়ে দিয়েছে মোহনবাগান। রবিবার ১৪ জানুয়ারি তারা সুপার তাদের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নামবে। এদিন শ্রীনিধির বিরুদ্ধে নামবে ইস্টবেঙ্গল। আর মোহনবাগান মুখোমুখি হবে হায়দরাবাদের।
2/5 ১৯ জানুয়ারি ডার্বি রয়েছে। তার আগে দুই দলই নিজেদের ম্য়াচ জিততে মরিয়া। তবে প্রথম ম্যাচে জিতলেও ইস্টবেঙ্গল বা মোহনবাগানের পারফরম্যান্স কিন্তু মোটেও নজর কাড়া ছিল না। দেশীয় ফুটবলারে ভরা হায়দরাবাদ এফসি-র বিরুদ্ধেও দু’গোল হজম করতে হয়েছে লাল-হলুদকে। ক্লেটন সিলভা না থাকলে, কপালে দুঃখ ছিল কার্লেস কুয়াদ্রাতের দলের। ক্লেটনের ব্যক্তিগত নৈপুণ্যেই রক্ষা পায় ইস্টবেঙ্গল।
3/5 সত্যি কথা বলতে, ব্রাজিলীয় স্ট্রাইকার ছাড়া ইস্টবেঙ্গলে গোল করার মতো লোক আর নেই। জেভিয়ার সিভেরিয়োর ফর্ম এত খারাপ যে, তাঁকে মাঠে নামানোর সাহসই পাওয়া যাচ্ছে না। মন্দার রাও দেশাইয়ের চোট থাকায় তিনি খেলবেন কি না নিশ্চিত নয়। নওরেশ মহেশ জাতীয় দলে। তাঁকেও পাওয়া যাবে না। এই পরিস্থিতিতে ক্লেটন এবং দুই বিদেশি বোরহা হেরেরা এবং সাউল ক্রেসপোর উপরেই ভরসা করতে হবে কুয়াদ্রাতকে। রক্ষণে ভরসা হিজাজি মাহের।
4/5 মোহনবাগানের হাল তো আরও খারাপ। সাত জন ফুটবলার দেশের হয়ে খেলতে চলে গিয়েছে। আসল ফুটবলারদেরই পাবে না তারা। বিদেশিরাই এখন সবুজ-মেরুনের একমাত্র ভরসা হয়ে উঠেছে। আনোয়ার আলি দলের সঙ্গে অনুশীলনে নামলেও এখনও সে ভাবে বল পায়ে ঠেকাননি। জিমে রিহ্যাব করছেন। রবিবার অনুশীলনে মাঠে হালকা স্ট্রেচিং করলেন এবং দৌড়লেন।
5/5 এর উপর আবার কোচ আন্তোনিয়ো লোপেস হাবাস এখনও এসে পৌঁছাননি। তাই ডাগআউটে থাকবেন ক্লিফোর্ড মিরান্ডাই। হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে গা-ঢিলে দিলেই বিপদের মুখে পড়তে হবে।