1/5 ২০২৪ লোকসভা ভোটে কারচুপি রুখতে সচেষ্ট নির্বাচন কমিশন। কমিশন জানিয়েছে এবারের ভোটে যে সমস্ত গাড়ি ভোটের কাজে ব্যবহৃত হবে, সেগুলিতে জিপিএস ট্র্যাকিং করবে কমিশন। জিপিএস লোকেশন ট্র্যাকিং সিস্টেম ব্যবহার করে কমিশন নজরদারি চালাতে পারবে ভোট সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি, ইভিএম সহ বিভিন্ন বিষয়ে।
2/5 ভোটের আগে, ভোট সংক্রান্ত নথি, ইভিএম সরবরাহ কেন্দ্র থেকে রিসিপ্ট সেন্টার, পোলিং স্টেশনে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে নজরদারি রাখতে, ভোটে ব্যবহৃত সমস্ত গাড়িতে জিপিস লোকেশন ট্র্যাকিং সিস্টেম চালু থাকবে। এই সমস্ত ভোট সংক্রান্ত সামগ্রী স্ট্রং রুম পর্যন্ত আনার ক্ষেত্রে যাতে কোনও রকমের কারচুপি না হয়, তা নিশ্চিত করতেই এই উদ্যোগ নির্বাচন কমিশনের। উল্লেখ্য, গত শনিবার ছিল প্রথম দফার ভোটগ্রহণ ঘিরে ভোটকর্মীদের প্রশিক্ষণ। আর সেদিনই ভোটকর্মীদের এই জিপিএস লোকেশন ট্র্যাকিং সংক্রান্ত বিষয়টি জানানো হয়েছে।
3/5 উল্লেখ্য, ভোটগ্রহণ সংক্রান্ত বহু সরঞ্জাম ডিসপার্সন সেন্টার অ্যান্ড রিসিপ্ট সেন্টার থেকে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। ভোট শেষে তা ফের স্ট্রং রুমে আনা হয়। বহু সময় অভিযোগ ওঠে, এই সরঞ্জাম নিয়ে যাওয়া, আসার সময় কারচুপি হচ্ছে। সেই অভিযোগ যাতে ২০২৪ লোকসভা ভোটে আসলে তা যথাযথভাবে খতিয়ে দেখা যায় এবং কারচুপি রোখা যায়, তার জন্য এবার ভোটের কাজে ব্যবহৃত সমস্ত গাড়িতে থাকবে জিপিএস ট্র্যাকিং সিস্টেম। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
4/5 এছাড়াও নির্বাচন কমিশন প্রশাসনকে বলেছে, ভোট ঘিরে কোনও রকমের সন্ধিগ্ধ পরিস্থিতি নজরে আসলে, তা নিয়ে যেন পদক্ষেপ হয়। যদি কোনও রকমের গরমিল চোখে পড়ে, তাহলে গাড়ির চালক ও ইভিএমের দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী স্টাফকে প্রশ্ন করতে পারে প্রশাসন।
5/5 এর আগে, ভোটের কাজে ব্যবহৃত কিছু বাছাই গাড়িতেই জিপিএস ট্র্যাকিংয়ের ব্যবস্থা রাখা হত। এবার সব গাড়িতেই এই ব্যবস্থা থাকবে। ফলত, কোনও অভিযোগ এলে, তা নিয়ে পদক্ষেপ করতে পারবে কমিশন। প্রযুক্তির ব্যবহারে নির্বাচনকে স্বচ্ছ্বতার রূপ দিতেই এই উদ্যোগ বলে মনে করা হচ্ছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)