বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Unemployment lowest in 6 Years: এগিয়ে চলেছে দেশের অর্থনীতি, ৬ বছরে সর্বনিম্ন স্তরে দেশের বেকারত্বের হার
Unemployment lowest in 6 Years: এগিয়ে চলেছে দেশের অর্থনীতি, ৬ বছরে সর্বনিম্ন স্তরে দেশের বেকারত্বের হার Updated: 10 Oct 2023, 03:15 PM IST Abhijit Chowdhury বিগত কয়েক বছরে দেশের অর্থনীতি কোভিডের চাপে ছিল। তবে ধীরে ধীরে ভারতীয় অর্থনীতি ফের ছন্দে ফিরছে। এই আবহে বিগত ৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকল বেকারত্বের হার। আগামী বছরের লোকসভা ভোটের আগে কেন্দ্রের জন্য এই পরিসংখ্যান বেশ স্বস্তির। 1/5 কোভিড অতিমারি এবং তার পরবর্তী সময়ে দেশে হু হু করে বেড়েছিল বেকারত্বের হার। চাকরি হারিয়েছিলেন অনেকে। তারপর কোভিড চলে গেলেও অনেকেরই চাকরি পেতে সমস্যা হচ্ছিল। তবে কোভিড বিভীষিকা পিছনে ফেলে রেখে ফের সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে দেশ। এই আবহে তৈরি হচ্ছে কর্মসংস্থান। আর তারই প্রতিফলন দেখা গেল সাম্প্রতিক প্রকাশিত রিপোর্টে। 2/5 সোমবার সরকার প্রকাশিত রিপোর্টে দাবি করা হল, অর্থনৈতিক বৃদ্ধির ফলে ভারতে কর্মসংস্থান বেড়েছে। এই আবহে গত একবছরে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে দেশের বেকারত্বের হার। এদিকে দেখা গেল, আগের বছরের জুন থেকে জুলাই পর্যন্ত সময়কাল ধরা হলে গত ৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে বেকারত্বের হার। ২০২২ সালের জুন থেকে ২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশ। এদিকে গত অর্থবর্ষে বেকারত্বের হার ছিল ৪.১ শতাংশ। 3/5 রিপোর্টের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত ত্রৈমাসিকে দেশের বেকারত্বের হার ছিল ৬.৬ শতাংশ। গত অর্থবর্ষে এপ্রিল থেকে জুন ত্রৈমাসিকে ভারতে বেকারত্বের হার ছিল ৭.৬ শতাংশ। এর আগে ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চের ত্রৈমাসিকে ভারতে বেকারত্বের হার ছিল ৬.৮ শতাংশ। এই আবহে এবারে ০.২ শতাংশ কমেছে বেকারত্বের হার। 4/5 এদিকে চলতি অর্থবর্ষের এপ্রিল থেকে জুন মাসের ত্রৈমাসিকে শ্রম শক্তি অংশগ্রহণের হার ছিল ৪৮.৮ শতাংশ। গত অর্থবর্ষে এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে শ্রম শক্তি অংশগ্রহণের হার ছিল ৪৭.৫ শতাংশ। এদিকে অগস্টে বেকারত্বের হার ছিল ৮.১ শতাংশ। যা সেপ্টেম্বরে কমে গিয়ে ৭.০৯ শতাংশ হয়েছে। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে যা সর্বনিম্ন। 5/5 চলতি মাসে গ্রামীণ বেকারত্বের হার ৬.২ যা আগের মাসে ছিল ৭.১১ শতাংশ। অন্যদিকে শহরের বেকারত্বের হার আগের মাসের ১০.০৯ শতাংশ থেকে কমে দাঁড়িয়েছে ৮.৯৪ শতাংশে। প্রসঙ্গত, গত কয়েক বছরের তুলনায় চলতি মরশুমে বৃষ্টি হয়েছে বেশ কম। দীর্ঘকালীন গড়ের নিরিখে এই হার ছয় শতাংশ কম। তবে এর জের সইতে হয়নি কৃষিকাজকে। অন্যদিকে শহরের বেকারত্বের হার কমার পিছনে উৎসবের ভূমিকা দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। উৎসবের মরশুমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শহরে কর্মীদের চাহিদা বেড়ে গিয়েছে।