Laptop and computer import: ল্যাপটপ এবং কম্পিউটার আমদানির ক্ষেত্রে এখনই চাপছে না বিধিনিষেধ। আপাতত লাইসেন্স ছাড়াই বিদেশে থেকে আনা যাবে। সেই বিধিনিষেধ কবে থেকে কার্যকর হবে এবং তাতে ভারতের কী লাভ হবে?
1/5 ল্যাপটপ ও কম্পিউটার আমদানির ক্ষেত্রে যে বিধিনিষেধ চাপিয়েছিল কেন্দ্র, তা এখনই কার্যকর হচ্ছে না। শুক্রবার রাতের দিকে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বিনা লাইসেন্সে ল্যাপটপ ও কম্পিউটার (ট্যাবলেট কম্পিউটার-সহ) আমদানি করা যাবে। আগামী ১ নভেম্বর থেকে লাগবে সরকারের লাইসেন্স। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
2/5 শুক্রবার ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফরেন ট্রেডের তরফে বলা হয়েছে, ‘যে সামগ্রী আমদানির ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ চাপানো হয়েছে, সেগুলি আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত লাইসেন্স ছাড়াই বিদেশ থেকে আনা যাবে। ২০২৩ সালের ১ নভেম্বর থেকে সেই সামগ্রীগুলি আমদানির জন্য লাইসেন্স লাগবে।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
3/5 যদিও বৃহস্পতিবার (৩ অগস্ট) আচমকা কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছিল যে কম্পিউটার, ল্যাপটপের মতো সামগ্রী আমদানির জন্য অবিলম্বে লাইসেন্স ব্যবস্থা চালু হচ্ছে। ৪৮ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই সেই লাইসেন্স ব্যবস্থা কার্যকর হওয়ার মেয়াদ তিন মাসের মতো বাড়িয়ে দিল কেন্দ্র। যে সিদ্ধান্তের ফলে ভারতের ইলেকট্রনিক কোম্পানিগুলি কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
4/5 কেন সেই বিধিনিষেধ চাপিয়েছে কেন্দ্র? মূলত দুটি কারণে ল্যাপটপ, কম্পিউটারের মতো সামগ্রী আমদানির ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ চাপিয়েছে ভারত সরকার। প্রথমত, সুরক্ষাজনিত কারণে। দ্বিতীয়ত, দেশেই উৎপাদনে জোর দিতে। সেই পদক্ষেপের ফলে চিন, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশ থেকে যে প্রচুর পরিমাণে ল্যাপটপ, কম্পিউটার আমদানি করা হয়, তাতে রাশ টানা যাবে। সেইসঙ্গে কোন জিনিস কোথা থেকে আনা হচ্ছে, সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য কেন্দ্রের হাতের মুঠোয় থাকবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এপি)
5/5 সূত্রের খবর, এক বছরের জন্য লাইসেন্স নেওয়া যাবে। যে লাইসেন্সের জন্য একাধিকবার আবেদন করতে পারবে যে কোনও সংস্থা। একাধিক পণ্যের জন্যও আবেদন করা যাবে। সংস্থাগুলি যাতে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারে, সেজন্য একটি পোর্টালও তৈরি করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)