2/6 এই সময়ের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী এই অভিনব আংটির কার্যকারীতা নিয়ে এইমধ্যেই একটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু এসএসকেএম-এর কার্ডিয়োথোরাসিক ভাস্কুলার সার্জারি (সিটিভিএস) বিভাগে। ফাইল ছবি
3/6 কী ভাবে করে এই আংটি তা জানিয়েছে নট্রায়ালের প্রিন্সিপ্যাল ইনভেস্টিগেটর, এসএসকেএমের সিটিভিএস বিশেষজ্ঞ শান্তনু দত্ত। তিনি বলেন, হাসপাতালের ওয়ার্ডে বেডের পাশে রাখা মনিটর যেমন রোগীর রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা বা অক্সিজেন স্যাচুরেশন, হার্টরেট, রেসপিরেটরি রেট ইত্যাদি মেপে চলে সবসময়, আংটির মধ্যে থাকা মাইক্রোচিপও সেই কাজটিই করবে। পাশাপাশি হার্টের দু’টি বিটের মধ্যবর্তী সময়ের হিসেব এবং স্ট্রেস ও ঘুমের ধরন সংক্রান্ত নানা তথ্যাবলীও রেকর্ড করে।
4/6 সেই তথ্য বেঙ্গালুরুতে ওই আংটি প্রস্তুতকারক সংস্থার সার্ভার ঘুরে চলে যায় চিকিৎসকের মোবাইলে। একটি অ্যাপের মাধ্যমে সেই সব তথ্যই চিকিৎসক জানতে পারবেন। ফলে রোগীর হৃযন্ত্রের অবস্থার উন্নতি বা অবনতি থাকবে চিকিৎসক নখদর্পনে।
5/6 সংস্থার এক আধিকারিক জানিয়েছেন, তাঁদের অফিসে একটি টেকনিক্যাল ব্যাক-আপ টিম ২৪ ঘণ্টা মনিটর ও বিশ্লেষণ করে চলেছে সমস্ত প্যারামিটার। কোনও প্যারামিটার বিপদসীমা পেরিয়ে গন্ডগোল করলে সঙ্গে সঙ্গে তার তথ্য প্রথমে এসএমএস অ্যালার্ম এবং পরে কল অ্যালার্ম হিসেবে পৌঁছে যাবে চিকিৎসকের মোবাইলে।
6/6 এই ব্যবস্থার সঙ্গে রোগীর আত্মীয়ও যুক্ত থাকতে পারবেন। সংস্থার ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, রোগীপ্রতি সর্বোচ্চ ১০টি মোবাইল এই নেটওয়ার্কে যুক্ত রাখা যায়। বিশ্বের যে কোনও প্রান্তে থাকলেও কোনও অসুবিধা নেই। হার্টের অপারেশন হয়ে গিয়েছে এমন রোগীদেরই ছুটির পরে দেওয়া হচ্ছে এই আংটি।