বর্ষা আসতে বিলম্ব? দাম বাড়তে পারে খাবারের Updated: 19 Jun 2023, 04:39 PM IST Soumick Majumdar গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন আবহাওয়ার কারণে উত্পাদন কমবে। আর উত্পাদন কম হলেই খাদ্যদ্রব্যের দাম বৃদ্ধি পাবে। একইসঙ্গে কৃষকদেরও এই পরিস্থিতিতে চাষে যথেষ্ট সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। 1/5 বর্ষা আসতে দেরী হচ্ছে। বৃষ্টিপাত কম। আর সেই কারণে ধান, ভুট্টা এবং সয়াবিনের উৎপাদন হ্রাস পেতে পারে। খরিফ মরসুমে তাই বপন শেষ করতে অনেক দেরি হয়ে যাবে। আর এর ফলে পকেটে টান পড়তে পারে আমজনতার। কীভাবে? ফাইল ছবি: টুইটার গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 2/5 আবহাওয়ার কারণে উত্পাদন কমবে। আর উত্পাদন কম হলেই খাদ্যদ্রব্যের দাম বৃদ্ধি পাবে। একইসঙ্গে কৃষকদেরও এই পরিস্থিতিতে চাষে যথেষ্ট সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। ফাইল ছবি: পিক্সাবে গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 3/5 কৃষি মন্ত্রকের ওয়েবসাইট অনুসারে, আগামী ১ জুন থেকে বৃষ্টিপাতের ৪২% ঘাটতির সম্ভাবনা রয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৪৯ লক্ষ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এটি অর্ধেক। বৃষ্টি দেরিতে এলে কৃষকদের চারা বপনের সময় আরও কমে যায়। অপর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের কারণে ফসলের ফলনে প্রভাব পড়তে চলেছে। ফাইল ছবি: টুইটার গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 4/5 পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ছত্তিশগড় এবং ওড়িশার কৃষকরা এখনও বর্ষার জন্য অপেক্ষা করছেন।পশ্চিমবঙ্গের বেলবুনি অঞ্চলের এমনই একজন কৃষক প্রশান্ত কুমার দাস। এই এলাকা পুরো বৃষ্টিনির্ভর। তিনি বলেন, ‘আমরা এখনও বপনের কার্যক্রমই শুরু করতে পারিনি। বীজতলা তৈরি করার জন্য এখনও বর্ষার বৃষ্টির জন্যই অপেক্ষা করে চলেছি। তারপরে চাষের ব্যাপার।’ ফাইল ছবি: পিটিআই গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 5/5 ২০২২ সালেও বীরভূম জেলার (পশ্চিমবঙ্গের) কৃষকরা সীমিত কৃষিজমি জুড়েই ধান চাষ করতে পেরেছিলেন। আমি সাধারণত ৩ একর জমিতেই ধান রোপণ করি। কিন্তু গত ২ বছর ধরে বপনের সময়েই অল্প বৃষ্টিপাত। আর সেই কারণে পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে, জানালেন অভিজ্ঞ কৃষক। প্রশান্ত কুমার দাস বলেন, 'আমি এখনও গত ২ বছরের ক্ষতির ধাক্কাই কাটিয়ে উঠতে পারিনি। যদি পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হয়, তাহলে এই খরিফ মরসুমেও আমার আরও প্রায় ৫০,০০০-৭০,০০০ টাকা ক্ষতি হতে পারে। বীজ বপনের জন্য মরসুম শেষের অন্তত ১০ দিন বাকি থাকতেই বৃষ্টিপাত হওয়া প্রয়োজন। ফাইল ছবি: পিক্সাবে গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন