বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Primary TET pass marks: ৮৩ নয়, ৮২ নম্বর পেলেই প্রাথমিক টেট পাশ! ২০২২ সালের শিক্ষক নিয়োগে অংশ নিতে পারবে?
Primary TET pass marks: ৮৩ নয়, ৮২ নম্বর পেলেই প্রাথমিক টেট পাশ! ২০২২ সালের শিক্ষক নিয়োগে অংশ নিতে পারবে? Updated: 07 Sep 2023, 12:14 PM IST Ayan Das ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটের প্রেক্ষিতে সংরক্ষিত প্রার্থীদের পাশ মার্কস নিয়ে মামলা হয়েছিল। সেই মামলার প্রেক্ষিতে পাশ মার্কস নিয়ে রায় দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই পাশ মার্কস পেলে তাঁরা ২০২২ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। 1/5 ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটে ৮২ নম্বর পেলেই সংরক্ষিত প্রার্থীদের উত্তীর্ণ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে হাইকোর্ট জানিয়েছে, ওই নম্বরের ভিত্তিতে ২০২২ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে পারবেন সংরক্ষিত প্রার্থীরা। যাঁরা ২০১৪ সালে প্রাথমিক টেট দিয়েছিলেন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 2/5 এমনিতে ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ এডুকেশন (এনসিটিই) নিয়ম অনুযায়ী, সংরক্ষিত প্রার্থীদের টেটে ৫৫ শতাংশ নম্বর পেতে হয়। তাহলে তাঁদের উত্তীর্ণ বলে বিবেচনা করা হবে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ এডুকেশন। সেই নিয়মেই পশ্চিমবঙ্গে টেট হয়। ২০১৪ সালেও তাই হয়েছিল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 3/5 ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটে মোট নম্বর ছিল ১৫০। সেই নিরিখে ৫৫ শতাংশ নম্বর হল ৮২.৫। তবে এমসিকিউ প্রশ্নপত্র থাকায় প্রাথমিক টেটে ওরকমভাবে দশমিকে নম্বর পাওয়া যায় না। পুরো নম্বর মিলবে। না হলে কোনও নম্বর মিলবে না। তাই সংরক্ষিত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক টেট পাশ মার্কস ৮২ নম্বর ধরা হবে নাকি ৮৩ নম্বর ধরা হবে, তা নিয়ে জটিলতা ছিল। শেষপর্যন্ত ৮২ নম্বরের পক্ষেই রায় দিয়েছে হাইকোর্ট। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 4/5 মামলার আইনজীবীদের বক্তব্য, ১৫০ নম্বরের মধ্যে কেউ ৮২ নম্বর পেলে শতাংশের বিচারে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর হল ৫৪.৬৭। আর ৮৩ নম্বর পেলে শতাংশের বিচারে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর হল ৫৫.৩৩। সেই পরিস্থিতিতে ৮২ নম্বরে পাশ মার্কস হিসেবে বিবেচনা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কারণ ৫৪.৬৭-র পূর্ণমান করলে ৫৫ হয়। আর ৮৩ নম্বর যদি পাশ মার্কস ধরা হয়, তাহলে ৫৫ শতাংশের বেশি নম্বর লাগত। সেক্ষেত্রে এনসিটিইয়ের নিয়ম লঙ্ঘন হত। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 5/5 এমনিতে ৮২ নম্বরের পক্ষেই রায় দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চে মামলা দায়ের করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। সেই মামলায় দুই বিচারপতি ভিন্নমত পোষণ করেছিলেন। সেই পরিস্থিতিতে বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্যের কাছে মামলাটি যায়। তাতে বিচারপতি ভট্টাচার্য রায় দিয়েছেন যে ৮২ নম্বর পেলেই সংরক্ষিত প্রার্থীদের টেট উত্তীর্ণ বলে বিবেচনা করতে হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)