ঐহিকা মুখোপাধ্যায় এবং জয়ন্তকুমার পুশিলাল - জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারে বিশেষ সম্মানে ভূষিত হলেন পশ্চিমবঙ্গের দুই টেবল টেনিস। একজন ভালো খেলার স্বীকৃতি পেলেন। অপরজন এত ভালো-ভালো খেলোয়াড়কে গড়ে-পিঠে নেওয়ার স্বীকৃতি পেলেন। অনুশ আগরওয়ালাও সম্মানিত হয়েছেন।
1/6 কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, অর্জুন পেয়েছেন বাংলার টেবিল সুপারস্টার ঐহিকা মুখোপাধ্যায়। আর টেবিল টেবিসের ‘গুরু’ জয়ন্ত পুশিলালকে দ্রোণাচার্য পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে (লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট)। আর অনুশ আগরওয়ালাও অর্জুন পুরস্কার পেয়েছেন। (ছবি সৌজন্যে এএফপি, ফেসবুক এবং পিটিআই)
2/6 অর্জুন পুরস্কার পেলেন বাংলার মেয়ে ঐহিকা মুখোপাধ্যায়। বুধবার কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রকের তরফে অর্জুন পুরস্কারপ্রাপ্ত ক্রীড়াবিদদের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে টেবিল টেনিস থেকে একমাত্র অর্জুন পুরস্কার পেয়েছেন বাংলার মেয়েই। যিনি এবার সুতীর্থা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে জুটি বেঁধে এশিয়ান গেমসে ব্রোঞ্জ জিতেছেন। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এএফপি)
3/6 এবার এশিয়ান গেমসে ঐহিকারা যে পদক জিতেছেন, সেটা এশিয়ান গেমসের ৭২ বছরের ইতিহাসে মহিলা টেবিল টেনিস থেকে ভারতের প্রথম পদক। শুধু তাই নয়, তাঁরা সেই ঐতিহাসিক নিশ্চিত করেছিলেন কোয়ার্টার ফাইনালে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন জুটিকে হারিয়ে। আর সেটা চিনা জুটির ঘরের মাঠে ১৫,০০০ দর্শকের চাপ সামলে। (ছবি সৌজন্যে এএফপি)
4/6 নৈহাটির 'স্যার' মিহির ঘোষ এবং পৌলমী ঘটক ও সৌম্যদীপ রায়ের তত্ত্বাবধানে তৈরি হয়েছেন ঐহিকা। এশিয়ান গেমসের মধ্যেই ঐহিকা বলেছিলেন, ‘আমি যাতে টেবিল টেবিসে সাফল্য পাই, সেজন্য নিজেদের উজাড় করে দিয়েছে মা-বাবা। যাতে টুর্নামেন্টের সময় আমার ট্রেনিং এবং যাতায়াতের সময় দিতে পারে, সেজন্য বিএসএফের চাকরি ছেড়ে দেয় বাবা।’ (ছবি সৌজন্যে এপি)
5/6 অর্জুন পুরস্কার পেয়েছেন অনুশ আগরওয়ালা। ১৯৯৯ সালের ২৩ নভেম্বর কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। কলকাতার লা মার্টিনিয়া ফর বয়েজে পড়াশোনা করেছেন। এবার ইকুয়েস্ট্রিয়ানের ড্রেসেজ বিভাগের ব্যক্তিগত ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতেছেন। দলগত বিভাগে জেতেন সোনা। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)