বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > TMC's income from unknown sources: তৃণমূলের আয়ের ৯৬.৭৭% এসেছিল 'অজানা' উৎস থেকে, পিছিয়ে বিজেপিও, CPIM কত নম্বরে?
TMC's income from unknown sources: তৃণমূলের আয়ের ৯৬.৭৭% এসেছিল 'অজানা' উৎস থেকে, পিছিয়ে বিজেপিও, CPIM কত নম্বরে? Updated: 15 Feb 2024, 08:45 PM IST Ayan Das আজ নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পকে অসাংবিধানিক বলে ঘোষণা করেছে সুপ্রিম কোর্ট। যে প্রকল্পের আওতায় রাজনৈতিক দলগুলিকে অনুদান (২০,০০০ টাকা) প্রদান করলেও দাতার নাম প্রকাশ্যে আসত না। অর্থাৎ বিষয়টি ‘অজানা’ থাকত। সেই পরিস্থিতিতে অজানা উৎস থেকে জাতীয় দলগুলির আয়ের পরিমাণ দেখে নিন। 1/5 এডিআরের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ঘোষিত অর্থবর্ষ থেকে ১৭ কোটি টাকার পেয়েছিল তৃণমূল। সেখানে অজানা উৎস থেকে তৃণমূল ৫২৮.০৯৩ কোটি টাকা পেয়েছিল। অর্থাৎ মোট যে পরিমাণ অর্থ পেয়েছিল তৃণমূল, সেটার ৯৬.৭৭ শতাংশই এসেছিল অজানা উৎস থেকে। যা ২০২১-২২ অর্থবর্ষে জাতীয় দলগুলির মধ্যে সর্বোচ্চ ছিল। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস) 2/5 ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, শতাংশের নিরিখে অজানা উৎস থেকে সর্বাধিক আয়ের তালিকার দ্বিতীয় স্থানে ছিল কংগ্রেস (জাতীয় দলগুলির মধ্যে)। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে যেখানে কংগ্রেসের ঘরে মোট ৫৪১.২৭৫ কোটি টাকা ঢুকেছিল, সেখানে শুধুমাত্র অজানা সূত্র থেকে এসেছিল ৩৮৮.৮৩৯৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ কংগ্রেসের ঝুলিতে আসা ৭১.৮৪ শতাংশ অর্থই অজানা সূত্র থেকে পাওয়া। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই) 3/5 এডিআরের রিপোর্ট অনুযায়ী, জাতীয় দলগুলির তালিকায় তৃতীয় স্থানে ছিল বিজেপি। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে মোট এসেছিল ১,৯১৭.১২ কোটি টাকা। অজানা উৎস থেকে ১,১৬১.০৪৮৪ কোটি টাকা পেয়েছিল। যা স্রেফ সংখ্যার বিচারে বাকি জাতীয় দলগুলি থেকে অনেকটা বেশি হলেও শতাংশের তিন নম্বরে ছিল বিজেপি। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই) 4/5 ২০২১-২২ অর্থবর্ষে সেই তালিকার চার নম্বরে ছিল সিপিআইএম। 'অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস'-র (এডিআর) রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট আয় হয়েছিল ১৬২.২৩৬ কোটি টাকা। অজানা সূত্র থেকে ৭৮.৬৪৪৭ কোটি টাকা এসেছিল। যা শতাংশের বিচারে ৪৮.৪৮ শতাংশ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক CPIM West Bengal) 5/5 ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, তালিকার পঞ্চম স্থানে ছিল ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি (এনসিপি)। মোট অর্থের ২০.৪১ শতাংশ এসেছিল অজানা উৎস সূত্র থেকে। ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ক্ষেত্রে সেই হার ছিল ১৬.১ শতাংশ। সিপিআইয়ের ক্ষেত্রে সেটা ১.৮৩ শতাংশ ছিল। অন্যদিকে, বিএসপির তরফে দাবি করা হয়েছিল যে অজানা সূত্র থেকে কোনও অর্থ পায়নি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)