1/6 মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং যোগী আদিত্যনাথ - ১০ মাসের ব্যবধানে দুই মুখ্যমন্ত্রীর জয়ের ক্ষেত্রে থাকল একটা কমন ফ্যাক্টর - মহিলা ভোটারদের সমর্থন। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস এবং পিটিআই)
2/6 এবার উত্তরপ্রদেশে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। অথচ করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মোকাবিলা, গঙ্গায় লাশ ভেসে যাওয়া, মূল্যবৃদ্ধি, কৃষক অসন্তোষের বিষয়গুলি বিজেপির জন্য যথেষ্ট অস্বস্তিকর ছিল। কিন্তু বিজেপি ‘সেমিফাইনালে’ যে লেটার মার্কস-সহ পাশ করেছে, তা মহিলা ভোটারদের সমর্থন ছাড়া সম্ভব হত না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
3/6 কিন্তু কেন মহিলা ভোটারদের সমর্থন পেলেন যোগীরা? রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কৃতিত্ব অনেকটা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রাপ্য। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে মহিলাদের (জনধন প্রকল্প, করোনাভাইরাসের সময় রেশন প্রদান) যে সব প্রকল্প চালু করা হয়েছে, তার সুবিধা পেয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মহিলারা। সেইসঙ্গে তিন তালাক রদের মতো বিষয়গুলিও বিজেপির পক্ষে গিয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
4/6 শুধু তাই নয়, রাজনৈতিক মহলের মতে, এবার বিজেপি প্রচারে মূল বিষয় ছিল যে ২০১৭ সালের পর থেকে মেয়েরা সন্ধ্যায় সুরক্ষিতভাবে বাড়ি থেকে বেরোতে পারছেন। হাথরাসের মতো ঘটনা ঘটলেও বিজেপির সেই প্রচারে সাড়া দিয়েছেন মহিলারা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
5/6 আপাতত পুরো পরিসংখ্যান সামনে না এলেও প্রাথমিক ট্রেন্ড অনুযায়ী, পুরুষদের ক্ষেত্রে বিজেপির সঙ্গে বিরোধী দলগুলির ভোটের পার্থক্য তেমন বেশি নয়। কিন্তু মহিলাদের ক্ষেত্রে সেই ফারাকটা বিশাল হয়ে গিয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
6/6 গত বছর পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা ভোটেও তৃণমূল কংগ্রেসের সাফল্যে বড় ভূমিকা ছিল মহিলা ভোটারদের। কন্যাশ্রী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (ইস্তাহারে প্রতিশ্রুতি), বাড়ির কর্ত্রীর নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের মতো বিষয়গুলির জন্য তৃণমূলের উপর আস্থা রেখেছিলেন মহিলারা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)