বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Justice Abhijit Ganguly: বিতর্কের মাঝে আজ বসলেন না বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, মামলা গেল অন্য এজলাসে
Justice Abhijit Ganguly: বিতর্কের মাঝে আজ বসলেন না বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, মামলা গেল অন্য এজলাসে Updated: 19 Dec 2023, 02:49 PM IST Abhijit Chowdhury ভরা এজলাসে এক আইনজীবীকে হেনস্থা এবং অপমান করার অভিযোগ ওঠে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। এই আবহে আজ, নিজের এজলাসে বসলেন না বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। হাই কোর্টের তরফ থেকে এই সংক্রান্ত একটি নোটিশও জারি করা হয়। এই আবহে বেশ কিছু মামলা সরানো হয় অন্য এজলাসে। 1/5 আজ কলকাতা হাই কোর্টের তরফ থেকে একটি নোটিশ জারি করে জানানো হয়, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় আজ এজলাসে বসবেন না। এই আবহে তাঁর এজলাসে যে মামলাগুলির শুনানি হওয়ার কথা ছিল, সেগুলি অন্য এজলাসে পাঠানো হয়েছে। জানা যায়, বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্যের বেঞ্চে যায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসের মামলাগুলি। 2/5 সোমবার এক আইনজীবীকে ভরা এজলাস থেকে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শুধু তাই নয়, শেরিফকে ডেকে এজলাস থেকে আইনজীবীকে সিভিল প্রিজনে রাখার নির্দেশ দেন। এমনকী ওই আইনজীবীর গাউন খুলে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়ায় চরম অপমানের শিকার হন তিনি। এই আবহে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস বয়কটের ডাক দিয়েছে বার অ্যাসোসিয়েশন। 3/5 বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমকে চিঠি লেখে বার অ্যাসেসিয়েশন। বলা হয়, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশনের একটি মামলার শুনানি চলছিল। সেখানেই মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশনের আইনজীবী প্রসেনজিৎ মুখোপাধ্যায়কে বিচারপতি হেনস্থা করেন বলে অভিযোগ। 4/5 সোমবার ডিভিশন বেঞ্চের একটি নির্দেশ পড়ছিলেন বিচারপতি। তখন ওই আইনজীবীর আচরণ নাকি বিচারপতির নজরে পড়ে। তাতে প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হন বিচারপতি। আর তৎক্ষণাৎ ওই আইনজীবীকে নিজের গাউন, বো খুলে ফেলতে নির্দেশ দেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শেরিফকে ডেকে ওই আইনজীবীকে গ্রেফতার করে ‘সিভিল প্রিজনে’ রাখার নির্দেশ দেন বিচারপতি। 5/5 এই আইনজীবীকে অপমান, হেনস্থা করার ঘটনায় বার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে দ্রুত সাধারণ সভা ডাকা হয়। আর সেখানে ঘটনাটি নিয়ে আলোচনা করা হয়। তারপর প্রধান বিচারপতিকে চিঠি লেখা হয়। সর্বসম্মতভাবে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস বয়কটের সিদ্ধান্ত নেন আইনজীবীরা। বারের দাবি, বিচারপতিকে সেই আইনজীবীর কাছে দুঃখপ্রকাশ করতে হবে।