সৌদি আরবে সোনা তৈরি করুন, দোকান খুলুন। আর্জি এল পশ্চিমবঙ্গে। শীঘ্রই বিষয়টি নিয়ে হতে পারে চুক্তি। আর সেটা হলে দু'পক্ষেরই মুনাফার অঙ্কটা বাড়বে বলে সংশ্লিষ্ট মহলের মত। বিশেষত সৌদি আরবে পশ্চিমবঙ্গের শিল্পীদের তৈরি সোনার চাহিদা আছে সৌদিতে।
1/5 সৌদি আরবেই সোনা তৈরি করে বিক্রির জন্য পশ্চিমবঙ্গ-সহ ভারতীয় সংস্থাগুলির কাছে আহ্বান জানানো হল। আর সৌদি আরবের সেই আর্জির পরে সেই দেশে সোনার গয়না তৈরির কারখানা এবং সোনার গয়না বিক্রির দোকান খোলা বিষয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করা হয়েছে। শীঘ্রই সৌদি আরবের সঙ্গে চুক্তি করা হতে পারে বলে জানিয়েছে স্বর্ণশিল্প বাঁচাও কমিটি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
2/5 এমনিতে সোনার গয়নার কাজে বিশ্বজুড়ে পশ্চিমবঙ্গের সোনার কারিগরদের নামডাক আছে। কলকাতা থেকে সোনার গয়না সৌদি আরবে যায়। সংশ্লিষ্ট মহলের বক্তব্য, পুরো প্রক্রিয়ায় মধ্যস্থতাকারীরা থাকায় একটা বড় অঙ্কের অর্থ তাঁদের পকেটে ঢোকে। এবার সেই মধ্যস্থতাকারীদের হটিয়ে সৌদিতে সোনা তৈরির কারখানা এবং সোনার দোকান খোলার আহ্বান জানানো হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
3/5 সেই আর্জি করেছেন সৌদি আরবের বণিকসভা তথা ফেডারেশন অফ কাউন্সিল অফ সৌদি চেম্বারের ভাইস চেয়ারম্যান এএসবি আল কিন্দি। যিনি মিলন মেলায় একটি গয়না প্রদর্শনীতে আসেন। সেখানেই কলকাতা-সহ ভারতের সংস্থাগুলিকে সৌদি আরবে সোনার কারখানা ও সোনার দোকান খোলার আহ্বান জানান। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
4/5 তিনি জানান, সৌদি আরবে প্রচুর তীর্থযাত্রী আসেন। বছরে সেই সংখ্যাটা তিন কোটির কম হবে না। আর তাঁরা সৌদি থেকে প্রচুর পরিমাণে সোনাও কিনে নিয়ে যান। ফলে সৌদিতে সোনার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সেটা পুরোপুরি সদ্ব্যবহার করা যায়। কলকাতা-সহ ভারতীয় সংস্থাগুলি সৌদিতেই সোনার কাজ করলে সংস্থাগুলির মুনাফা বাড়বে। আবার সৌদিতেও সোনার গয়নার দাম কিছুটা কমবে। তাতে লাভবান হবে দু'পক্ষই। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
5/5 সৌদির বণিকসভার সেই আহ্বানের বিষয়ে স্বর্ণশিল্প বাঁচাও কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, শীঘ্রই বিষয়টি নিয়ে সৌদি আরবের সঙ্গে চুক্তি হবে। কলকাতার সংস্থাগুলি যাতে সৌদির সঙ্গে চুক্তি করতে পারে, সেটার তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকবেন ফেডারেশন অফ কাউন্সিল অফ সৌদি চেম্বারের ভাইস চেয়ারম্যান কিন্দি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে অংশুমান পয়রেকার/হিন্দুস্তান টাইমস)