বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > RBI on E-Rupee Voucher: বাড়বে পরিসর, ই-রুপি ভাউচার নিয়ে বড় ঘোষণা কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের
RBI on E-Rupee Voucher: বাড়বে পরিসর, ই-রুপি ভাউচার নিয়ে বড় ঘোষণা কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের Updated: 09 Jun 2023, 09:46 AM IST Abhijit Chowdhury ই-রুপি ভাউচারের পরিসর বৃদ্ধির ঘোষণা করল আরবিআই। এর আগে নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ব্যাঙ্কগুলি ই-রুপি ভাউচার ইস্যু করতে পারত। তবে এবার থেকে নন-ব্যাঙ্কিং প্রতিষ্ঠানগুলিও ই-রুপি ভাউচার ইস্যু করতে পারবে বলে জানান আরবিআই গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। 1/5 এর আগে ব্যাঙ্ক ছাড়া কেউ ই-রুপি ভাউচার ইস্যু করতে পারত না। তবে এবার নন-ব্যাঙ্কিং প্রতিষ্ঠানগুলিও ই-রুপি ভাউচার ইস্যু করতে পারবে বলে জানান আরবিআই গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। শুধু তাই নয়, এই ই-রুপি ইস্যুর প্রক্রিয়াটি সরল করতে চায় আরবিআই। এই আবহে কোনও ব্যক্তি বিশেষের জন্যও ই-রুপি ভাউচার ইস্যু করা যাবে এরপর থেকে। ই-রুপির প্রসার ঘটাতেই এই পদক্ষেপ। 2/5 উল্লেখ্য, ভারতের প্রথম ডিজিটাল মূদ্রা ই রুপি। ২০২১ সালের অগস্টে ঘোষণা করা হয় এর। পরে ২০২২ সালে চালু হয় এর পাইলট প্রজেক্ট। জাতীয় পেমেন্ট কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া তাদের ইউপিআই পরিষেবার সাহায্যে ই রুপি তৈরি করেছে। প্রসঙ্গত, ই-রুপি আদতে এক ধরনের ই-ভাউচার। কিউআর কোড অথবা এসএমএসের মাধ্যমে প্রেরকের থেকে সরাসরি প্রাপকের কাছে অর্থ পাঠানোর উপায় এটি। 3/5 এদিকে অনলাইনে টাকা লেনদেনের জন্য তো ইতিমধ্যেই ইউনিফাইড পেমেন্ট ইন্টারফেস বা ইউপিআই ছিল। তাহলে ডিজিটাল রুপির সঙ্গে ইউপিআই-এর পার্থক্যটা কোথায়? আদতে ই-রুপি নিজেই ডিজিটাল আকারের একটি মুদ্রা। এদিকে ইউপিআই হল একটি টাকা লেনদেনের মাধ্যম। 4/5 ই-রুপি আদতে 'প্রিপেড' ব্যবস্থা। অর্থাৎ, ব্যাঙ্ককে আগেই টাকা দিয়ে সমপরিমাণের ভাউচার কিনে নিয়েছেন গ্রাহক। এই পরিস্থিতিতে সেই ই-রুপি দিয়ে যদি গ্রাহক কারও সঙ্গে লেনদেন করেন, তাতে নগদ লেনদেনের মতোই ব্যাঙ্কের কোনও ভূমিকা থাকবে না। এদিকে ইউপিআই-তে আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি টাকা কাটছে। 5/5 এদিকে প্রাথমিকভাবে আটটি ব্যাঙ্ককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ই-রুপি ভাউচার ইস্যু করতে। প্রথম পর্যায়ে দেশের চারটি শহরে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, ইয়েস ব্যাঙ্ক এবং আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্কের মাধ্যমে ডিজিটাল মুদ্রার ভাউচার ইস্যু শুরু হয়েছিল। পরবর্তী পর্যায়ে ব্যাঙ্ক অফ বরোদা, ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক এবং কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক-সহ আরও চারটি ব্যাঙ্ক এই পাইলট প্রকল্পে যোগ দেয়। মুম্বই, দিল্লি, ব্যাঙ্গালুরু, ভুবনেশ্বর, আহমেদাবাদ, গ্যাংটক, গুয়াহাটি, হায়দরাবাদ, ইন্দোর, কোচি, লখনউ, পাটনা এবং সিমলাতে এই প্রকল্প শুরু হয়েছিল।