Jeetu-Nabanita Divorce: খাতায় কলমে আলাদা হলেন জিতু নবনীতা, ডিভোর্স পেতেই পর্দার সত্যজিৎ লিখলেন, 'আমি বেশ্যা, বজ্জাত'

Jeetu-Nabanita: খাতায় কলমে অবশেষে আলাদা হলেন জিতু এবং নবনীতা। কবে হল তাঁদের ডিভোর্স?

নবনীতার সঙ্গে ডিভোর্স হতেই জিতু কেন লিখলেন 'আমি বেশ্যা'?

২০২৩ সালের মাঝামাঝি নিজেদের ডিভোর্সের কথা প্রকাশ্যে আনেন নবনীতা দাস। চার বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনে আলাদা হন জিতুর থেকে। ভালো থাকার জন্যই আলাদা হয়েছিলেন তাঁরা। সময় না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে অভিনেতার বিরুদ্ধে। গত কয়েক মাস ধরে অভিনেত্রী বারবার নানা সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে জানিয়েছেন তিনি জিতুর থেকে আলাদা থাকলেও তাঁকে মিস করেন। ভালোবাসেন। বাদ যায় না তাঁর প্রাক্তন শ্বশুর বাড়ির লোকজনরা। অনেকেই সেসব পোস্ট দেখে ভেবেছিলেন তাঁদের এই সেপারেশন পিরিয়ড শীঘ্রই শেষ হবে। তাঁরা আবার এক হবেন। কিন্তু না সেটা হওয়ার নয়। খাতায় কলমে আলাদা হলেন জিতু কমল এবং নবনীতা দাস।

জিতু কমল এবং নবনীতা দাসের বিচ্ছেদ

গত ১৭ নভেম্বর খাতায় কলমে বিচ্ছেদ হয়েছে জিতু কমল এবং নবনীতা দাসের। ডিভোর্স পাওয়ার পরও মাঝে মধ্যে নবনীতা প্রাক্তনের সঙ্গে ছবি, ভিডিয়ো পোস্ট করেন। গতকাল, ২০ ফেব্রুয়ারিও তিনি জিতুর সঙ্গে পাহাড়ে বেড়াতে যাওয়ার একটি রিল পোস্ট করেছিলেন। তবে কি আবার জোড়া লাগবে তাঁদের সম্পর্ক? সেই বিষয়ে আনন্দবাজারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অভিনেতা জানিয়েছেন, 'না আর ফেরার সম্ভাবনা নেই। আমাদের আইনত ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে। আমি এর বেশি নবনীতাকে নিয়ে কিছু বলতে চাই না। আর আজকাল আমার খুব একটা সোশ্যাল মিডিয়া দেখাও হয় না।'

ডিভোর্সের পর জিতুর পোস্ট

বর্তমানে জিতু কমল তবে একটার পর একটা ছবি নিয়ে ব্যস্ত আছেন। সদ্যই মুক্তি পেয়েছে তাঁর ছবি সেদিন কুয়াশা ছিল। তবে সব কিছুর মাঝে ডিভোর্সের পর এক অদ্ভুত পোস্ট করলেন জিতু। এদিন তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখলেন 'নোংরা আমি, বজ্জাত আমি, বেশ্যা আমি,/ আমি রবীন্দ্রনাথ, আমি ম্যালকম/ যে নামে ডাকবে, নতমস্তকে শুনব আমি।/ অপাঙ্গে দেখছো যে বড়!/ কাছে এসে চোখে-চোখ রাখতে কি ভয়!/ অপাত্রে ঘি হলেও হতে পারে,/ সেই কি সংশয়..?' তবে এটা নিছকই একটি পোস্ট, কিন্তু সেটার সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন জড়িয়ে আছে কিনা স্পষ্ট নয়। কারণ অভিনেতা মাঝে মধ্যেই এমন পোস্ট করে থাকেন।