শুক্রবার রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর ম্যাচ হেরে চারে জায়গা ধরে রাখলেও, ১৩ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে অস্বস্তিতে পড়ে গেল তারা। কারণ তাদের হাতে আর একটি ম্যাচই বেঁচে থাকল। যে ম্যাচে ব্যাঙ্গালোরকে জিততেই হবে। সেই সঙ্গে বাকি দলগুলির হারের দিকেও তাকিয়ে থাকতে হবে। এ দিন জিতলে বিরাট কোহলিরা কার্যত প্লে-অফ নিশ্চিত করে ফেলতে পারতেন। পঞ্জাব কিংস বরং ১২ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে উঠে এল। এবং নিজেদের প্লে-অফে ওঠার স্বপ্নও বাঁচিয়ে রাখল।
গুজরাট টাইটানস তো সকলের আগেই লাফাতে লাফাতে আইপিএলের প্লে-অফে পৌঁছে গিয়েছে। আপাতত তারা আইপিএলের শীর্ষস্থান দখল করে রেখেছে। দুইয়ে থাকা লখনউ সুপার জায়ান্টসও কার্যত পৌঁছে গিয়েছে প্লে-অফে। রাজস্থান রয়্যালস আবার তিনে থেকে প্লে-অফে যাওয়ার লড়াই চালাচ্ছে। চারে থাকা রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর পঞ্জাবের কাছে ম্যাচ হেরে চাপে পড়ে গিয়েছে। পাঁচে থাকা দিল্লি ক্যাপিটালস বা ছয়ে থাকা পঞ্জাব কিংসের সুযোগ রয়েছে প্লে-অফে যাওয়ার।
আরও পড়ুন: বেয়ারস্টো-লিভিংস্টোন ঝড়ে উড়ে গেল কোহলিরা, জিতে ভেসে থাকল পঞ্জাব
আরও পড়ুন: ৪ ওভারে ৬৪ রান দিয়ে কোনও উইকেট পাননি, লজ্জার নজির হ্যাজেলউডের
সাতে থাকা সানরাইজার্স হায়দরাবাদের সুযোগও নেহাৎ কম নেই। তবে আটে থাকা কলকাতা নাইট রাইডার্সের অঙ্কটা অনেক বেশি জটিল। নয় এবং দশে থাকা চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের প্লে-অফে ওঠার আর কোনও সম্ভাবনাই নেই।
১২ ম্যাচের মধ্যে ৯টিতে জিতে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে প্রথম টিম হিসেবে এ বার প্লে-অফে চলে গিয়েছে টাইটানস। ১২ ম্যাচের ৮টিতে জিতে ১৬ পয়েন্ট লখনউয়ের। রাজস্থানের পয়েন্ট আবার ১২ ম্যাচে ১৮। আরসিবি-রও ১৩ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট। ১২ ম্যাচের মধ্যে ৬টিতে জিতে ১২ পয়েন্ট দিল্লির। পঞ্জাবও ১২ ম্যাচের মধ্যে ৬টিতে জিতে ১২ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে। সমানে সমানে লড়াই চালাচ্ছে তারা। হায়দরাবাদ আবার ১১ ম্যাচ খেলে ৫টিতে জিতেছে। তাদের পয়েন্ট ১০। কলকাতা ১২ ম্যাচের মধ্যে ৫টিতে জিতে ১০ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে। চেন্নাইয়ের পয়েন্ট আবার ১২ ম্যাচে ৪টিতে জিতে ৮। মুম্বই ১২ ম্যাচের মধ্যে ৩টিতে জয় পেয়েছে। তাদের পয়েন্ট ৬।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।